<p>৪০ লাখ শ্রমিককে টিসিবির ন্যায্য মূল্যের পণ্য দেবে সরকার। আগামীকাল ১ অক্টোবর থেকে শ্রমঘন এলাকায় এ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি ঢাকার সাভারের আশুলিয়া এলাকার একটি গার্মেন্টস কারখানায় শ্রমিকদের মাঝে টিসিবির পণ্য দিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। পর্যায়ক্রমে দেশের সব গার্মেন্টস শ্রমিকের জন্য কম দামে টিসিবির পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। এ ছাড়া গার্মেন্টস শ্রমিকদের রেশনের আওতায় আনার কাজ শুরু করেছে শ্রম মন্ত্রণালয়।</p> <p>গতকাল রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত শ্রম কল্যাণ তহবিলে প্রদত্ত লভ্যাংশের নির্ধারিত অংশের চেক গ্রহণ অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা এসব তথ্য জানান।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাবকে সরানোর আবেদন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/30/1727675128-467ee1174284ff0c2b569e8efba21445.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাবকে সরানোর আবেদন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/09/30/1430429" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেন, গ্রামীণফোনের হেড অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস অ্যান্ড কালচার মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন, কম্পেন্সেশন অ্যান্ড বেনিফিটস প্রধান মোহাম্মদ খালেদ মৃধা, সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মুহাম্মদ তাওহীদুল ইসলাম এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মো. হারুন অর রশিদ। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ২৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা জমা দেয় দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন।</p> <p>উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘শ্রমিকদের জন্য যে একটি শ্রম কল্যাণ তহবিল আছে তা অধিকাংশ শ্রমিকই জানেন না। কিভাবে এই তহবিলে আবেদন করতে হয়, কিভাবে অর্থপ্রাপ্তি হয় এই সম্পর্কে শ্রমিকদের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। আমরা এই তহবিলের অর্থ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ভিত্তিতে শ্রমিকদের পৌঁছে দিতে চাই।’</p> <p>উপদেষ্টা বলেন, ‘যেসব ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান এই তহবিলে অর্থ দেবে না তাদেরও এই তহবিলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।</p> <p>সব প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহির আওতায় আনার কাজ করা হচ্ছে। আমরা শ্রমিকদের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছি এবং সামনের দিনেও তা অব্যাহত থাকবে।</p>