<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গত ১৭ জুলাই থেকে বন্ধ। পরে ৪ আগস্ট প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ঘোষণা হয়েছিল, কিন্তু পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে সেই সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসতে হয়। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা পুনরায় অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শিশু শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় খোলা না থাকলে তারা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে না। কারণ তারা বড়দের মতো দায়িত্বশীল নয় এবং তাদের পড়ার ধরনও আলাদা। তাই বিদ্যালয়ের মাধ্যমেই তাদের মূল পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হয়। ৬ আগস্ট থেকে যদিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা বলা হয়েছে কিন্তু মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে হাজির হয়নি, হয়তো ১১ আগস্ট থেকে শিক্ষার্থীরা আসতে শুরু করবে। প্রাথমিকের ক্ষেত্রে এখনো সেভাবে কিছু বলা হয়নি। তবে বারবার বন্ধ, পরীক্ষা পেছানো, রাজনৈতিক সহিংসতা সব মিলে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক ধরনের মানসিক বৈকল্যও সৃষ্টি হয়েছে, আরো সৃষ্টি হয়েছে মানসিক ট্রমা। বিদ্যালয় খোলার পর তাদের মানসিক ট্রমার বিষয়টি খেয়াল রেখে শ্রেণি কার্যক্রম ও একাডেমিক বিষয়গুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। এরই মধ্যে হওয়া ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে তাদের বিদ্যালয়ে একটু বেশি সময় দিতে হবে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শিশু শিক্ষার্থীরা আবার একটানা বেশিক্ষণ এক কাজে থাকতে পারে না। তাদের সাইকোলজি আলাদা, তাদের অ্যাটেনশন স্প্যান কম। তাই বিদ্যালয়ে বিরতি দিয়ে দিয়ে হাসি-আনন্দের মাঝে দীর্ঘক্ষণ কাজ করাতে হবে। আবার খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে, তা না হলে তারা কোনোভাবেই শ্রেণি কার্যক্রমে মনোযোগ দিতে পারবে না। এটি সরকার, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকরা যৌথভাবে করতে পারেন, তা না হলে শিশুদের যে অপরিমিত ক্ষতি হয়ে গেল সেটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না বছরের যে বাকি কয়টা মাস আছে তার মধ্যে। কেউ কেউ অনলাইন লার্নিংয়ের কথা বলেছেন, কিন্তু এটি খুব একটা কার্যকরী হয় না। তা ছাড়া এটি বৈষম্য সৃষ্টি করে। কারণ আমাদের গ্রাম, শহর, বড় শহর, ছোট শহর, পাহাড়ি এলাকা, হাওর, বাঁওড়</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সর্বত্রই আলাদা পরিস্থিতি। সে ক্ষেত্রে অনলাইন লার্নিং আরো গ্যাপ বাড়াবে ভৌগোলিকভাবে অবস্থিত বিদ্যালয়গুলোর বিভিন্নতার জন্য। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেশের প্রায় এক হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী নেই। ৫৬টি জেলার ৯৪৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চলছে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী নিয়ে। এ তালিকায় জাতীয়করণকৃত স্কুলও রয়েছে। কম শিক্ষার্থী থাকা কাছাকাছি অবস্থিত স্কুলগুলো একত্র বা একীভূত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বছরদুয়েক আগে। এ ধরনের জাতীয়করণকৃত স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়েও ভাবা হচ্ছিল। যদিও শিক্ষকদের একাংশের বিরোধিতায় মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলো কেন্দ্রের উদ্যোগে যথাযথ সাড়া দিচ্ছিল না। ফলে গত ১০ ডিসেম্বর চিঠি দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কম শিক্ষার্থী থাকা স্কুলগুলো কিভাবে বা কোন উপায়ে একত্র করা যায়। এ বিষয়ে মাঠ পর্যায় থেকে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব চেয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আর পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী না থাকা জাতীয়করণকৃত স্কুলগুলো আর না চালানোর বিষয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রস্তাব পাঠাতে বিভাগীয় উপপরিচালকদের বলা হয়েছিল আমরা জানি,  ২০১৩ সাল থেকে ধাপে ধাপে ২৬ হাজারের বেশি এমপিওভুক্ত রেজিস্টার্ড, আনরেজিস্টার্ড ও কমিউনিটি বিদ্যালয় সরকারীকরণ করা হয়। এদের মধ্যে প্রায় ২১ হাজার শিক্ষক ছিলেন প্রয়োজনীয় যোগ্যতাবিহীন। বারবার সময় দেওয়ার পরও তারা কাম্য যোগত্যা অর্জন করতে পারেননি। আবার অনেক স্কুলে ছিল নামমাত্র শিক্ষার্থী। গোঁজামিল দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য দিয়ে স্কুলগুলো চালাচ্ছেন কিছু শিক্ষক। তারা বেতন-ভাতাও পাচ্ছেন। সরকারি অর্থের অপচয় রোধে এসব নামমাত্র স্কুল একীভূতকরণের বিষয়টি সামনে এনেছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের  <img alt="লার্নিং গ্যাপ পূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন" height="220" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/08.July/10-08-2024/5.jpg" style="float:left" width="320" />সাবেক একজন সিনিয়র সচিব। পুরো বিষয়টি কত দূর এগিয়েছে সেটি নিয়ে আর তেমন কিছু জানা যায়নি। এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেহেতু কাম্য যোগ্যতাবিহীন, সে বিষয়টিও কিন্তু বারবার পরীক্ষা পরিবর্তন আর রাজনৈতিক কারণে শিশু শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার সঙ্গে এক ধরনের ঋণাত্মক প্রভাব ফেলছে। অন্যান্য সরকারি কিংবা কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকরা হঠাৎ গ্যাপ কাটিয়ে ওঠা কিংবা বিকল্প উপায়ে নিজ উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের জন্য লার্নিং গ্যাপ কাটানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রাথমিক শিক্ষায় ঘাটতি থাকার কারণে আমাদের দেশে কোটি কোটি লোক নিরক্ষর রয়ে গেছে। বেশির ভাগ প্রাথমিক থেকেই </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ড্রপআউট</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> হয়ে যায়। এ ছাড়া অবকাঠামোর পাশাপাশি কারিকুলামও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরো দেশের জন্য একই কারিকুলাম করে দিয়েছি। এটা উপযুক্ত কোনো ব্যবস্থা নয়। ইংল্যান্ডে বিভিন্ন কাউন্টি এমনকি বিদ্যালয় অনুযায়ী কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়। বেসিক কিছু বিষয় যেমন বিজ্ঞান, গণিত, ভাষা এসব ঠিক রেখে সে বিদ্যালয় বা কাউন্টির প্রয়োজন অনুযায়ী কারিকুলাম তৈরি করে। আমাদের দেশে পুরো দেশের জন্য একই কারিকুলাম। পাহাড়ি একটি বাচ্চা যা পড়ে, ঢাকা শহরেও তা-ই পড়ানো হচ্ছে। এটি কোনোভাবে ঠিক নয়। সিলেটের চা-বাগানে বেড়ে ওঠা শিশু চা সম্পর্কে চা পড়ছে, উপকূলবর্তী এলাকার শিশুও একই কারিকুলামে চা সম্পর্কে জানছে। ঢাকার শিশুরা ট্রাফিক জ্যাম সম্পর্কে যা শিখছে, উপকূলবর্তী কিংবা পাহাড়ি এলাকার শিক্ষার্থীরা একই বিষয় পড়ছে। এ জন্য ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক প্রয়োজনীয়তা আমাদের কারিকুলামে উঠে আসা দরকার। হাওর-বাঁওড় এলাকার প্রাথমিক শিক্ষা আর শহরের প্রাথমিক শিক্ষা এক রকম হওয়া উচিত নয়। শহর ও সিটি এলাকার প্রাথমিক শিক্ষার্থীরা যতটুকু এগিয়ে থাকে, হাওর, বাঁওড় ও পাহাড়ি শিক্ষার্থীরা স্বভাবতই ততটা পিছিয়ে থাকে। এই বিষয়গুলোর বিভিন্নতা এক ধরনের সাক্ষাৎ বাস্তবতা, যা আমরা এড়াতে পারি না। বিভিন্ন কারণে যখন বিদ্যালয় এবং শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় তখন এই বিভিন্নতা আরো বাড়ে, গ্যাপ আরো বাড়ে। তার কারণ হচ্ছে, অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক এলাকাগুলোর শিক্ষার্থীরা বিকল্প উপায়ে কিছুটা হলেও তাদের পড়াশোনা চালিয়ে নেয় আর সুবিধাবঞ্চিত এলাকার শিক্ষার্থীরা প্রাকৃতিকভাবে তৈরি গ্যাপের পর হঠাৎ বন্ধ হওয়া বা বিরতিতে যাওয়ার কারণে আরো পিছিয়ে পড়ে। তাই ভবিষ্যতে সাধারণ কিছু বিষয় এক রেখে ভৌগোলিক বিভিন্নতার দিকে খেয়াল করে শিশুদের কারিকুলাম প্রণয়ন করার জন্য কর্তৃপক্ষকে নজর দিতে হবে। তা না হলে আঞ্চলিক ও ভৌগোলিক বিভিন্নতা এক মারাত্মক অসমতা সৃষ্টি করবে, যা মিনিমাইজ করা আর সহজ হবে না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের কাজটিও কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে মাঝপথে থেমে যায়। অনিশ্চয়তা থেকে যাচ্ছে বাকি  ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন হবে কি না। সে ধরনের কোনো নির্দেশনা এখনো পাওয়া যায়নি। এটির নির্দেশনা দেওয়ার কথা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর বা মাউশির। কিন্তু মাউশিতে গতকাল পর্যন্ত হাতে গোনা দু-চারজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাও হয়তো ১১ আগস্টের পূর্বে ঠিকমতো অফিস করবেন না। অফিস শুরু হলে মিটিংয়ের মাধ্যমে তাঁদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাকি মূল্যায়ন হবে কি না এবং কিভাবে হবে। সেটি করতে হলে তাঁদের মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে। মন্ত্রণালয়েও ঢিলেঢালা ভাব দেখা যাচ্ছে। এ অবস্থায় কেউই হয়তো সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না যে ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন কি পূর্বের নিয়ম অনুয়ায়ী হবে, না স্থগিত হবে, না নতুন কোনো নির্দেশনা আসবে। ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের কোনো নির্দেশনা না এলেও বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতিটি শ্রেণির প্রতিটি বিষয়ের ওপর ক্লাস চালিয়ে যাওয়া উচিত এবং ২০২৪ সালের পুরো সিলেবাস অনুযায়ী বইয়ের বিভিন্ন চ্যাপ্টার বা শিখন অভিজ্ঞতার ওপর শ্রেণি কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড , কারিগরি বোর্ড ও মাদরাসা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। দফায় দফায় চলমান এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। ২৫ জুলাইয়ের পর থেকে তিন দফায় আট দিনের পরীক্ষা স্থগিত করে বোর্ডগুলো। পরে ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। বিভিন্ন উপজেলা ও কেন্দ্রের প্রশ্নপত্র থানা হেফাজতে রাখা হয়। কিন্তু এসব প্রশ্নপত্র পুড়ে গেছে ও লুট হয়ে গেছে। তাই কবে নাগাদ এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাগুলো নেওয়া সম্ভব হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। নতুন করে প্রশ্নপত্র তৈরি করে, ছাপিয়ে দেশব্যাপী পরীক্ষা পরিচালনা করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আগস্টের মধ্যে শুরু করা সম্ভব নাও হতে পারে। অর্থাৎ পুরো অনিশ্চয়তা ও বিরাট গ্যাপের মধ্যে পড়ল উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। আর এর সঙ্গে তাদের ফল প্রকাশ করা, উচ্চতর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তি হওয়াও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল। এ থেকে উত্তরণের উপায় কী? কেন্দ্রীয়ভাবে প্রতি বিষয়ের কয়েকজন শিক্ষককে ডেকে প্রশ্নপত্র তৈরি করে, পরীক্ষার গ্যাপ কম রেখে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরীক্ষা শেষ করা এবং খাতা পরীক্ষণের ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয়ভাবে বিষয় শিক্ষকদের ডেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে খাতা পরীক্ষণ করানো, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার খাতা পরীক্ষণ করা হয়। আর এরই মধ্যে যেসব পরীক্ষা হয়ে গেছে সেগুলোর খাতা পরীক্ষকদের মাঝে বিতরণ করা, ফল বোর্ডে পাঠাতে সময় নির্ধারণ করে দেওয়া এবং সেই ফলগুলো প্রস্তুত করে এগিয়ে রাখা। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র তৈরি, কেন্দ্রে পাঠানো এবং খাতা পরীক্ষকদের মাঝে বিতরণ করা হলে পুরো বিষয় আরো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। সেটি কারোরই কাম্য নয়। আমাদের পুরো শিক্ষা চেইনকে নাড়া দেবে এই গ্যাপ ও অনিশ্চিত বিরতি। তাই বিকল্প পথে আগাতেই হবে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> লেখক : শিক্ষা গবেষক ও সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টর ভলান্টিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ভাব)</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><a href="mailto:masumbillah65@gmail.com" style="color:blue; text-decoration:underline">masumbillah65@gmail.com</a></span></span></span></span></p> <p> </p>