<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে পৌনে ৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল বুধবার দুদকের জামালপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করা হয়। সংস্থার উপপরিচালক সৈয়দ আতাউল কবির বাদী হয়ে মামলাটি করেন। দুদক সূত্র কালের কণ্ঠকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার অন্য আসামিরা হলেন আর সি এল প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক ও দি ফারমার্স ব্যাংকের সাবেক পরিচালক রাশেদুল হক চিশতি, ব্যাংকের সাবেক শাখাপ্রধান ও এফভিপি মাসুদুর রহমান খান, সাবেক সহকারী কর্মকর্তা মো. ফখরুজ্জামান, ঋণগ্রহীতা মোহাম্মদ ফারুক, মো. হিরণ রহমান ও মো. ইব্রাহিম খান।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ লব্ধ আয়ের প্রকৃতি, উৎস, অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ গোপন বা ছদ্মাবৃত (হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তর) সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। তাঁরা মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে দি ফার্মাস ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) আট কোটি ৮৬ লাখ টাকা (সুদ ছাড়া) আত্মসাৎ করেছেন। ওই টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে গোপন ও ছদ্মাবৃত করে মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধ করেছেন। মামলায় ২০১৪ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৭ সালের ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত ঘটনার সময়কাল উল্লেখ করা হয়েছে।</span></span></span></span></span></p>