<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জয়পুরহাটে ২০১৬ সালে ক্রসফায়ারে শাফিনুর ইসলাম শাফিন হত্যার অভিযোগ এনে আদালতে ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মজিবুর রহমান অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে র‌্যাবের তৎকালীন মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, পুলিশ সুপার মোল্লা নজরুল ইসলামসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত রবিবার নিহত শাফিনের বাবা জয়পুরহাট সদরের চকমোহন গ্রামের নজরুল ইসলাম এ অভিযোগ করেন। ওই দুজন ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পের মেজর হাসান আরাফাত, ডিএডি ফিরোজ আলী খান, এসআই এনামুল হক, ডিএডি মাহফুজার রহমান, সদর থানার এসআই দেবাশীষ নন্দী, র‌্যাবের নায়েক হাবিবুর রহমান ও কনস্টেবল মেহেদী হাসান।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে ঢাকার উত্তরা থেকে তৎকালীন জয়পুরহাট র‌্যাব সদস্যরা শাফিনকে গ্রেপ্তার করেন। এক মাস পর ২৫ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টার দিকে জয়পুরহাট সদর উপজেলার দাদরা জন্দিগ্রামের হেলালের পরিত্যক্ত চাতালে তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান হেলাল সাংবাদিকদের জানান, আদালত ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ সুপারকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতকে অবহিত করার আদেশ দেন।  </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পুলিশ সুপার আবদুল ওয়াহাব মোবাইল ফোনে জানান, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>