<p style="text-align:justify">বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি  ইলন মাস্ক চলতি বছরের শুরুতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে তার সমর্থন ঘোষণা করেছিলেন। এর আগে ২০২২ সালে অবশ্য তিনি ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের পতনের ইঙ্গিত দিয়ে মন্তব্য করেছিলেন ‘ট্রাম্পের টুপি খুলে ঝুলিয়ে রাখা এবং সূর্যাস্তের দিকে যাত্রা করার সময় এসেছে।’</p> <p style="text-align:justify">তবে সময় বদলেছে। প্রযুক্তি বিলিয়নেয়ার থেকে ট্রাম্পের অন্যতম দৃশ্যমান এবং সুপরিচিত সমর্থক হিসেবে প্রকাশ্যে এসেছেন ইলন মাস্ক। চলতি বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করতে ‘আমেরিকা পিএসি’ নামে একটা রাজনৈতিক অ্যাকশন কমিটি গঠন করেছিলেন মাস্ক। এই নির্বাচনী চক্রে ১১.৯ কোটি ডলার অনুদানও দিয়েছেন তিনি।</p> <p style="text-align:justify">টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্ল্যাটফরম এক্স (সাবেক টুইটারের)-এর মালিক ইলন মাস্ক ভোটার রেজিস্ট্রেশন অভিযান (ভোটার নিবন্ধন অভিযান) চালু করেছিলেন। প্রচারের সমাপনী পর্বে এই অভিযানের আওতায় সুইং-স্টেটের যেকোনো একজন ভোটারকে প্রতিদিন ১০ লাখ ডলার উপহার দেওয়া হতো।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="তিন ইস্যুতে বিরোধিতার মুখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/08/1731068874-d792b8b490aef953d009f0fbd3211c80.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>তিন ইস্যুতে বিরোধিতার মুখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/11/08/1444292" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান হিসাবে রেজিস্ট্রেশন করেন তিনি। এরপর থেকেই তাকে অবৈধ অভিবাসন এবং ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারসহ একাধিক বিষয় নিয়ে সোচ্চার হতে দেখা গেছে।</p> <p style="text-align:justify">ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইলন মাস্ক ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি’, অর্থাৎ সরকারি দক্ষতা বিভাগের বিষয়ে মনোনিবেশ করেছেন। তারা জানিয়েছেন, ব্যয় হ্রাস, বিধিবিধান সংস্কার এবং ‘বিরাট, শ্বাসরুদ্ধকর ফেডারেল আমলাতন্ত্র’ শেষ করতেই এই ভাবনা চিন্তা। এই বিভাগের দায়িত্বে থাকবেন ইলন মাস্ক।</p> <p style="text-align:justify">সম্ভাব্য এই এজেন্সি ‘ডিওজিই’ নামেই পরিচিত হবে। এই সংক্ষিপ্ত নামে ইলন মাস্কের প্রচারিত ‘মিম-কয়েন’ ক্রিপ্টোকারেন্সির একটা কৌতুকপূর্ণ রেফারেন্স রয়েছে।</p>