<p>শেষবার যখন ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছিলেন কোনো ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার, ভিনিসিয়ুসের তখন মাত্র সাত বছরের শিশু। ২০০৭ সালে সে বার ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিলেন কাকা। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং লিওনেল মেসির মতো খেলোয়াড়দের পেছনে ফেলে শিরোপা জিতেছিলেন তিনি। ১৭ বছর পর, ২০২৪ সালে এসে  ফিফার 'দ্য বেস্ট' পুরস্কার জিতলেন আরেক ব্রাজিলিয়ান, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বর্ষসেরা পুরস্কার জিতে আবেগঘন বক্তব্য ভিনিসিয়ুসের" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/18/1734501034-14f6c09808f95ccdf4b96b89dabbb312.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বর্ষসেরা পুরস্কার জিতে আবেগঘন বক্তব্য ভিনিসিয়ুসের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/sport/2024/12/18/1458726" target="_blank"> </a></div> </div> <p>দেখা যাক ভিনিসিয়ুসের আগে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তিদের কারা এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারটি জিতেছেন।  </p> <p><strong>রোমারিও-১৯৯৪ </strong></p> <p>প্রথম ব্রাজিলিয়ান হিসেবে ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন রোমারিও। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপে পাঁচ গোল করে ব্রাজিলকে চতুর্থ বিশ্বকাপ শিরোপা এনে দিতে নেতৃত্ব দেন তিনি। বার্সেলোনার জার্সিতে হ্রিস্টো স্টইচকভের সঙ্গে তার জুটি ছিল ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা।  </p> <p><img alt="1" height="600" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/online/2024/12/18/my1198/যডপযড৪টচপ.jpg" width="1000" /></p> <p><strong>রোনালদো-১৯৯৬, ১৯৯৭ ও ২০০২</strong></p> <p>‘ফেনোমেনন’ নামে পরিচিত রোনালদো নাজারিও দ্বিতীয় ব্রাজিলিয়ান হিসেবে ফিফা বর্ষসেরার পুরস্কার জেতেন ১৯৯৬ সালে। তা-ও মাত্র ২০ বছর বয়সে। এই পুরস্কারটি তিনি মোট তিনবার জিতেছেন। ফুটবল জগতে তিনি ছিলেন এক বিস্ময়ের নাম। গতি, ড্রিবলিং এবং ফিনিশিংয়ে তিনি বিশ্ব মাতিয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালে বার্সেলোনার হয়ে অসাধারণ পারফরম্যান্সের পর ইন্টার মিলানে যোগ দেন রোনালদো। ১৯৯৭ সালে ইন্টার মিলানের হয়ে ১৯ ম্যাচে ১৪ গোল এবং ব্রাজিলকে কোপা আমেরিকা জিততে সহায়তা করেন। গুরুতর ইনজুরি কাটিয়ে ২০০২ সালের বিশ্বকাপে রোনালদো ফিরে আসেন। আট গোল করে ব্রাজিলকে পঞ্চম বিশ্বকাপ শিরোপা এনে দেন তিনি।  </p> <p><img alt="1" height="600" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/online/2024/12/18/my1198/ডাপডু.jpg" width="1000" /></p> <p><strong>রিভালদো-১৯৯৯</strong></p> <p>রিভালদো ১৯৯৯ সালে তার প্লেমেকিং এবং অসাধারণ গোল করার ক্ষমতার জন্য বিশ্বজোড়া খ্যাতি পান। সেই বছর বার্সেলোনা এবং ব্রাজিলের (কোপা আমেরিকা জয়) হয়ে দলে দলে অসাধারণ অবদান রাখেন।  </p> <p><strong>রোনালদিনহো-২০০৪ ও ২০০৫</strong></p> <p>রোনালদিনহো তার জাদুকরী ড্রিবলিং এবং গোল করার দক্ষতায় ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে পরপর দুই বছর বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। বার্সেলোনার হয়ে তার পারফরম্যান্স ছিল অবিস্মরণীয়।  </p> <p><img alt="1" height="600" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/online/2024/12/18/my1198/ডাডপয.jpg" width="1000" /></p> <p><strong>কাকা-২০০৭</strong></p> <p>২০০৭ সালে কাকা তার অসাধারণ পারফরম্যান্স দিয়ে বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। সেই মৌসুমে এসি মিলানের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে অসাধারণ খেলেন এবং দলকে শিরোপা জেতাতে অন্যতম ভূমিকা পালন করেন।  </p> <p><img alt="1" height="600" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/online/2024/12/18/my1198/waerferyhrt.jpg" width="1000" /></p> <p>এবার ১৭ বছর পর, ২০২৪ সালে এসে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র আবার ব্রাজিলকে ফুটবল বিশ্বের সেরা আসনে নিয়ে গেলেন। <br /> সূত্র : ফিফা</p>