<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দায়ের করা সব রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার তালিকা চেয়ে দেশের পাবলিক প্রসিকিউটর ও মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটরদের চিঠি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেওয়া নির্ধারিত ছকে আগামী ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর বরাবর অথবা </span></span></span></span></span>solicitor.lawjusticediv.gov.bd <span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ঠিকানায় এই তালিকা পাঠাতে বলেছে মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জানা গেছে, গত সোমবার এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে এ বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে বিশেষত ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলা (যা অনেক ক্ষেত্রে গায়েবি মামলা নামে পরিচিত) করা হয়। এসব মামলা সম্পর্কিত সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য না থাকায় আইনানুগভাবে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই ছক অনুসারে ওই মামলাগুলোর তথ্যাদি জরুরি ভিত্তিতে পাওয়া জরুরি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আইন মন্ত্রণালয়ের তৈরি করে দেওয়া ছকে ক্রম, সংশ্লিষ্ট জেলার নামসহ আদালতের নাম, মামলার নম্বর, এজাহারকারী বা নালিশকারীর নাম ও পরিচয়, মোট আসামির সংখ্যা এবং এর মধ্যে অজ্ঞাতপরিচয় আসামির সংখ্যা (যদি থাকে), এজাহার বা নালিশে উল্লিখিত ঘটনার তারিখ, মামলাটি কোন আইনের কোন ধারায় দায়ের করা, মামলাটি কোন পর্যায়ে (তদন্তাধীন নাকি বিচারাধীন) আছে সেই তথ্য সন্নিবেশ করতে বলা হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চিঠিতে মামলার এই তালিকা প্রণয়নে বিশেষভাবে যত্নবান, দায়িত্বশীল হওয়াসহ সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>