<p>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি কলেজের অধিভক্তি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। </p> <p>বুধবার (২৩ অক্টোবর) দুপুর দেড়টায় ‘৭ কলেজ অধিভক্তি বাতিল চাই আন্দোলন' ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অপরাজেয় বাংলা থেকে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, সামাজিক বিজ্ঞান ভবন, সূর্য সেন হল হয়ে প্রশাসনিক ভবনে আসে। প্রশাসনিক ভবনে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বরাবর স্মারকলিপি দেয় তারা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ফলাফল বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীরা, পুলিশের লাঠিচার্জ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/23/1729677456-f20eb849e9b7c9dfb1e9a9fb6fd1a6dc.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ফলাফল বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীরা, পুলিশের লাঠিচার্জ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/23/1438282" target="_blank"> </a></div> </div> <p>স্মারকলিপিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে ৭ কলেজের নামে চালার কাটা বয়ে বেড়াচ্ছে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন নিজেদের শিক্ষার্থীদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে, ৭ কলেজ সেখানে আরো বেশি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। সাত কলেজ আমাদের সাথে যুক্ত হওয়ার পর থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের রাঙ্কিংয়ে এর বিরূপ প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শিক্ষা শিক্ষক অনুপাত, শিক্ষকদের গবেষণা এবং সাইটেশনসহ বহু দিক দিয়ে শুধু মাত্র ৭ কলেজ আমাদের যুক্ত থাকার কারণে আামাদের রাঙ্কিং অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে। আমরা এই বোঝা থেকে চূড়ান্ত মুক্তি চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অস্তিত্বের প্রশ্নে আমরা সর্বোচ্চ দ্রুত সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ৭ কলেজের অধিভুক্তি স্বায়ীভাবে বাতিল চাই।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="অতীতে রাষ্ট্রপতি ছিলেন যারা, তাদের বিদায় কেমন ছিল" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/23/1729676432-472690839e353aa3ffded50f911df19d.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>অতীতে রাষ্ট্রপতি ছিলেন যারা, তাদের বিদায় কেমন ছিল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/23/1438276" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এর আগে গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৭ কলেজের সার্টিফিকেট থেকে অধিভুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়া হবে এমন একটি বিষয় ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ করে। পরে সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে বিষয়টি সম্পূর্ণ গুজব অসত্য বলা হয়।</p> <p>এরপর রাত ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে ভিসি চত্বরে এসে জড়ো হয়। এ সময় তাদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার, প্রক্টরসহ আরো কয়েকজন দেখা করেন। এ সময় তাদের দাবির বিষয়ে বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে স্মারকলিপি দিতে বলা হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা আজকে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে স্মারকলিপি দেয়।</p>