<p>ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামকে বিভাগীয় সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীদের করা অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এ নির্দেশ বহাল থাকবে। বুধবার (২৩ অক্টোবর) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ.এম. আলী হাসান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।</p> <p>চিঠিতে বলা হয়, হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে সংঘটিত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং তাদের লিখিত ও মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে গঠিত তদন্ত কমিটির কাজ চলমান রয়েছে। তাই তদন্ত কার্যক্রমের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত তাকে বিভাগের একাডেমিক ও পরীক্ষা সংক্রান্তসহ সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে বলা হলো।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ইবির নওরিনের মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/12/1728714277-443cfc88463559e0ef7de7e03f124df0.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ইবির নওরিনের মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/10/12/1434342" target="_blank"> </a></div> </div> <p>জানা যায়, শিক্ষার্থীদের হেনস্তা ও যৌন হয়রানিসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে ওই শিক্ষকের অপসারণ দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। গত ৭ অক্টোবর শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। পরে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসলে শিক্ষার্থীরা লিখিত ও মৌখিকভাবে অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সর্বশেষ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির ডাকে ওই শিক্ষকের ক্যাম্পাসে আসার কথা শুনে ফের বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এদিন তারা হাফিজুল ইসলামের কুশপুতুল করে বিক্ষোভ করেন।</p>