<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক ছাত্রীর কাছ থেকে হাফ ভাড়া না নিয়ে হয়রানির অভিযোগে ভিক্টর ক্লাসিকের ১২টি বাস আটকে রাখেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল শনিবার সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এসব বাস আটকানো হয়। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ভিক্টর ক্লাসিকের মালিকপক্ষের লোক এসে মুচলেকা দিয়ে বাস ছাড়িয়ে নিয়ে যান। তাঁরা বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ভবিষ্যতে এমন আচরণ আর করবেন না। করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সব সিদ্ধান্ত মেনে নেব।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শিক্ষার্থীরা জানান, গত ১৪ অক্টোবর গুলিস্তানে হাফ পাশ নিয়ে তর্কবিতর্কের সময় হেনস্তার শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জান্নাত এশা। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাঁর হেনস্তার ঘটনাটির বিস্তারিত লিখে পোস্ট করেন। পোস্টটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে ক্ষোভ সৃষ্টি হয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে। অভিযোগ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর অভিযোগপত্র জমা দেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জান্নাত এশা। অভিযোগপত্রে তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত ১৪ অক্টোবর আমি নতুন বাজার (বাঁশতলা) থেকে ভিক্টর ক্লাসিক বাসে উঠি। আমার সঙ্গে আমার ছোট বোন ছিল। কিছুক্ষণ পর হেলপার ভাড়া চাইতে এলে আমি সদরঘাটের হিসাবে ৬০ টাকা ভাড়া দিয়ে দিই। আর বলি যে লাস্ট স্টপেজে নামব। তখন সে বলে, এটা গুলিস্তান পর্যন্ত যাবে। আমি বললাম তাহলে টাকা ফেরত দেন। তখন শুরু হয় ঝামেলা। তাঁর মতে নতুনবাজার থেকে গুলিস্তান বা সদরঘাট দুই জায়গার ভাড়া নাকি একই।</span></span></span></span></p>