<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আগামী ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ২০২৫ সালে সাধারণ ও নির্বাহী আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৯ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">পাঁচটি শুক্রবার এবং চারটি শনিবার। ছুটির মধ্যে ঈদুল ফিতর পাঁচ দিন, ঈদুল আজহা ছয় দিন করা হয়েছে। এ ছাড়া শারদীয় দুর্গাপূজার ছুটি দুই দিন করা হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><img alt="ঈদুল ফিতরে ৫, ঈদুল আজহায় ৬ ও দুর্গাপূজায় ২ দিন ছুটি" height="322" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/18-10-2024/8899.jpg" style="float:left" width="336" />গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আগামী বছরে ১২ দিন সাধারণ ছুটি এবং ১৪ দিন নির্বাহী আদেশের ছুটি থাকবে, যা গত বছরের তুলনায় মোট চার দিন বেশি। অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো হলো</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ক. জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১২ দিন সাধারণ ছুটি থাকবে। এর মধ্যে পাঁচটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (তিনটি শুক্রবার এবং দুইটি শনিবার)। খ. বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকবে। এর মধ্যে চারটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (দুইটি শুক্রবার এবং দুইটি শনিবার)। গ. ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা বছরে অনধিক তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। ঘ. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ অন্যান্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কর্মচারীরা তাঁদের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উপলক্ষে দুই দিন ঐচ্ছিক ছুটি পাবেন, এর মধ্যে একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (একটি শনিবার)। ঙ. ২০২৫ সালের জন্য প্রস্তাবিত ছুটি হলো ১২ দিন সাধারণ ছুটি এবং ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদ দিলে মোট ছুটি দাঁড়াবে ১৭ দিন (২৬-৯ = ১৭ দিন)।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের অনুমোদিত মোট ছুটি ছিল ২০ দিন, যার মধ্যে দুইটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া বাকি ছিল ২২ দিন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বর্তমানে ঈদ উপলক্ষে তিন দিন সরকারি ছুটি দেওয়া হয়, আর পূজা উপলক্ষে এক দিন। যদিও এ বছর নির্বাহী আদেশে দুর্গাপূজার ছুটি এক দিন বাড়ানো হয়েছিল।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, অনুমোদন</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অভিবাসী কর্মীর নিরাপদ, সুশৃঙ্খল ও নিয়মিত অভিবাসনের লক্ষ্যে </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন, ২০১৩</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> অধিকতর সংশোধনের লক্ষ্যে </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী (সংশোধন) আইন, ২০২৩</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> প্রণয়ন করা হয়। ২০২৩ সালের সংশোধিত আইনে ধারা ৩৫ নতুনভাবে প্রতিস্থাপিত হওয়ায় বর্তমানে শুধু রিক্রুটিং এজেন্সি কর্তৃক সরকারের অনুমোদন ছাড়া শাখা অফিস স্থাপন কিংবা সাব-এজেন্ট বা প্রতিনিধি নিয়োগ করলে বা কোনো ব্যক্তি নিজেকে সেই মর্মে উপস্থাপন করলে শাস্তি আরোপের বিধান রয়েছে। এ আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের কারণে মোবাইল কোর্ট কর্তৃক দণ্ড প্রদানের সুযোগ সংকুচিত হয়েছে। অভিবাসনপ্রক্রিয়ার বিভিন্ন অনিয়ম প্রতিরোধ, অভিযোগ হ্রাস ও অপরাধ প্রতিহত করার লক্ষ্যে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে দণ্ড আরোপের পরিধি বৃদ্ধির জন্য বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন, ২০১৩-এর মূল ধারা ৩৫, যা ২০২৩ সালের সংশোধিত আইন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল, তা আংশিক সংশোধনপূর্বক নিম্নরূপ </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ধারা ৩৫ক। অন্যান্য অপরাধের দণ্ড</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কোনো ব্যক্তি যদি এই আইনে সুনির্দিষ্টভাবে দণ্ডের বিধান উল্লেখ নাই এইরূপ এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করেন তাহা হইলে তিনি অনধিক ৬ (ছয়) মাস কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অভিবাসনসংক্রান্ত অভিযোগসমূহ তদারক, এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম জোরদারকরণ এবং জরুরি প্রয়োজন বিবেচনায় বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন, ২০১৩-তে উপরোক্ত ধারা-৩৫ক জনস্বার্থে সংযোজন করা আবশ্যক।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><strong><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">নতুন চার সংস্কার কমিশন গঠন</span></span></span></span></span></strong></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এদিকে স্বাস্থ্য, গণমাধ্যম, শ্রমিক অধিকার ও নারীবিষয়ক আরো চারটি নতুন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার। জাতীয় অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ স্বাস্থ্যবিষয়ক কমিশনের প্রধান এবং কলামিস্ট কামাল আহমেদ গণমাধ্যম কমিশনের প্রধান হবেন। অন্যদিকে সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদকে শ্রমিক অধিকার কমিশনের প্রধান এবং শিরীন পারভীন হককে নারীবিষয়ক কমিশনের প্রধান করা হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গতকাল সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি বলেন, আগামী সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে সদস্য নির্বাচন করে নতুন চারটি কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়া হবে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম উপস্থিত ছিলেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। একই সঙ্গে ভুয়া খবর বা ভুল তথ্য ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেয়।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি আরো বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি সংক্রান্ত কাজের প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। সেই প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। সিদ্ধান্ত কী হয়, পরবর্তী সময়ে সেটি জানানো হবে। এ ছাড়া শিক্ষা কমিশন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উদ্বেগ-উত্কণ্ঠা নিরসনে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে এই উপদেষ্টা বলেন, তাদের আট দফা দাবি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সরকার এ বিষয়ে আন্তরিক, ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে অনিরাপদ বোধ করার কারণ নেই। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি আরো বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। মিথ্যা প্রমাণিত হয় এমন কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না আনাই ভালো। কঠিন সময় যাচ্ছে, তবে গঠনমূলক সমালোচনা হলে সমস্যা হয় না, কিন্তু গুজবের বিষয়ে সতর্ক থাকা দরকার।  </span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আন্দোলনে শহীদদের প্রত্যেক পরিবার পাবে ৩০ লাখ টাকা </span></span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া ব্যক্তিদের প্রত্যেকের পরিবারকে ৩০ লাখ টাকা করে সহায়তা দেবে সরকার। এর আগে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও নিহতদের পরিবারকে সহায়তার জন্য জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সাত সদস্যবিশিষ্ট এই ফাউন্ডেশনের প্রধান হলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সাধারণ সম্পাদক শহীদ মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এই ফাউন্ডেশনকে সরকারের ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা অনুদান দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকেও প্রতিটি শহীদ পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে নগদ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ফাউন্ডেশনের কাজের বিষয়ে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন নিয়ে সাতটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি উদ্যোগ হচ্ছে, যাঁরা অর্থ সংকটে ভুগছেন তাঁদের জরুরি আর্থিক সহায়তা, এককালীন একটি ভাতা ও মাসিক ভাতা দেওয়া। এ ছাড়া ফাউন্ডেশনে যে কেউ সহায়তা পাঠাতে পারবেন।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p> </p>