<p>বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলমের দুই ছেলের আয়কর নথিতে বাড়তি সুবিধা দেওয়া ও এর বিনিময়ে ঘুস গ্রহণের অভিযোগে আয়কর বিভাগের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।</p> <p>বরাখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- অতিরিক্ত কর কমিশনার সাইফুল আলম, যুগ্ম কর কমিশনার এ কে এম শামসুজ্জামান ও সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম। </p> <p>আজ বৃহস্পতিবার এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান স্বাক্ষরিত তিনটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে তারা বিধি মোতাবেক খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভিসা কার্যক্রম নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাল ভারত" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/17/1729176401-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভিসা কার্যক্রম নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাল ভারত</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/17/1436201" target="_blank"> </a></div> </div> <p>জানা গেছে, বিতর্কিত ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির ৫০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার মাধ্যমে ৭৫ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন। কর ফাঁকি দিতে ব্যাংকের দুটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে অনিয়মের আশ্রয় নেন তারা।</p> <p>কর কর্মকর্তারা জানান, ব্যক্তিগত পর্যায়ে ২৫ শতাংশ করহার বিবেচনায় ৫০০ কোটি টাকার বিপরীতে ১২৫ কোটি টাকা কর দিতে হতো। অথচ তারা দিয়েছেন মাত্র ৫০ কোটি টাকা। এই বিশেষ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিলেন সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এই তিন কর্মকর্তা।</p>