<p style="text-align:justify">এজহারভুক্ত চার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে গ্রেপ্তারের অনুমতি দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব আবু সাইদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ অনুমতি দেওয়া হয়।</p> <p style="text-align:justify">আদেশে বলা হয়, উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণকে ফৌজদারী মামলায় গ্রেপ্তারের অনুমতি নির্দেশক্রমে প্রদান করা হলো এবং একই সাথে এ বিষয়ে কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতিবেদন প্রেরণের জন্যও অনুরোধ করা হলো।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="তেল-ডিম-চিনি আমদানিতে ভ্যাট-শুল্ক কমল" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/17/1729180396-da1e6dbeac98c3fd05cb31634ee5da28.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>তেল-ডিম-চিনি আমদানিতে ভ্যাট-শুল্ক কমল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/business/2024/10/17/1436220" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">গ্রেপ্তারের অনুমতি দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদন্নোতিপ্রাপ্ত) শাহেন শাহ্, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদন্নোতি প্রাপ্ত) হাসান আরাফাত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল রানা (পদন্নোতি প্রাপ্ত) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম।</p> <p style="text-align:justify">তাদের মধ্যে শাহেন শাহ্ মাসুদ গত ১৬ অক্টোবর থেকে ডিবি হেফাজতে রয়েছে বলে ডিবির একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। শাহেন শাহ্ মাসুদ ও হাসান আরাফাত দীর্ঘদিন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়া জুয়েল রানা ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগে এবং রফিকুল ইসলাম ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগে কর্মরত ছিলেন।</p>