<p>দেশের প্রথম প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি রূপায়ণ সিটি উত্তরাতে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী প্রিমিয়াম কার শো। রূপায়ণ সিটি উত্তরার স্কাই ভিলায় বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকাল ১১টায় এই গাড়ি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।</p> <p>প্রদর্শনীটির আয়োজন করে মা এন্টারপ্রাইজ। এতে চীনের বিখ্যাত গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান বেইজিং অটোমোটিভ গ্রুপ কম্পানি লিমিটেডের বিভিন্ন মডেলের গাড়ি প্রদর্শন করা হয়।</p> <p>অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাতুল। আরো উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের উপদেষ্টা সাদাত হোসেন সেলিম ও ক্যাপ্টেন (অব.) পি জে উল্লাহ ও মার্কেটিং বিভাগের পরিচালক অমিত চক্রবর্ত্তী, মা এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহসিন খান, নির্বাহী পরিচালক মোহতাসিম আল রাফিদ, উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সানোয়ার উদ্দিন ও উভয় প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রিত অতিথিরা।</p> <p>মা এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মহসিন খান বলেন, ‘দেশে প্রথম আমরা চীন থেকে গাড়ি আমদানি করি। চীন থেকে গাড়ি আমদানি করলেও এর ভেতরের ইঞ্জিনগুলো নামিদামি ব্র্যান্ডের। প্রচুর গাড়ি আমরা বাংলাদেশে বিক্রয় করেছি ও ভালো সাড়া পেয়েছি। আমি রূপায়ণ সিটিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, তারা দেশে আবাসন খাতে সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। তাদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা আন্তরিকভাবে বিক্রয়ত্তোর সেবায় সর্বদা নিয়োজিত ও সর্বদা দেশের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর।’</p> <p>রূপায়ণ গ্রুপের উপদেষ্টা সাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘রূপায়ণ সিটি সর্বদা তাদের গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ জীবনমানের নিশ্চয়তা দিতে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন সময়ে দেশ-বিদেশের কম্পানিগুলো এ রকম নানা আয়োজন নিয়ে রূপায়ণ সিটিতে হাজির হয়। রূপায়ণের বাসিন্দা ও গ্রাহকরা যাতে অতি সহজে সব ধরনের সুবিধা পেতে পারে সে লক্ষ্যে তারা কাজ করে যাচ্ছে; যা অন্য সব রিয়েল এস্টেট থেকে ব্যতিক্রম।’</p> <p>প্রধান অতিথির বক্তব্যে রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাতুল বলেন, ‘বিএআইসির সঙ্গে আমাদের বিশেষ চুক্তি হতে যাচ্ছে। আশা করি, আমরা দুই পক্ষের গ্রাহকদের জন্য ভালো কিছু করতে পারব।’</p> <p>তিনি আরো বলেন, ‘বিশ্ব এখন আবাসন খাত ও অটোমোবাইল সেক্টর—উভয় ক্ষেত্রেই ব্যাপক উদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমি আশা করি, ব্যাবসায়িক পরিধি নিয়ে সীমাবদ্ধ না থেকে আমাদের প্রত্যেকের উচিত দেশ ও সমাজের কল্যাণ এবং দেশের ব্যাবসায়িক খাতে নতুনত্ব নিয়ে আসা। আমাদের দুই পক্ষের সম্মিলিত উদ্ভাবনী ভাবনা দিয়ে মানুষকে নতুন দিগন্ত দেওয়া যায় কি না, সে চেষ্টা করা।’</p>