<p>বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় ভোলার বোরহান উদ্দিন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. তাজ উদ্দীন (৫৩) কে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা।</p> <p>বুধবার (৬ নভেম্বর ) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবন থেকে তাকে আটক করা হয়। তাজ উদ্দিন ভোলার বোরহান উদ্দিন সদর থানার আব্দুল গনির ছেলে।</p> <p>আটক তাজউদ্দীন ভোলার সদর থানার বিস্ফোরক মামলার আসামি। গত ২ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়। ওই মামলায় তাকে আটক করা হয়েছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বেনাপোল চেকপোস্টে শেরপুর জেলা আ. লীগ নেতা আটক" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/16/1729089665-51e2e7d2d558d610389b696f15526735.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বেনাপোল চেকপোস্টে শেরপুর জেলা আ. লীগ নেতা আটক</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/16/1435831" target="_blank"> </a></div> </div> <p>বেনাপোল ইমিগ্রেশনের পরিদর্শক ওমর ফারুক মজুমদার ও আইসিপি ক্যাম্পের কামান্ডার নায়েব সুবেদার ফরিদ উদ্দিন জানান, আগে থেকে আমাদের কাছে গোপন সংবাদ ছিল ভোলার বিস্ফোরক মামলার এজাহারভুক্ত এক আসামি পাসপোর্টে ভিসার মাধ্যমে ভারতে পালিয়ে যাবে। এ ধরনের তথ্যের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়। পরে ওই আসামি পাসপোর্টে এক্সিট সিল মারার জন্য ইমিগ্রেশনে আসলে জিজ্ঞাসাবাদকালে তার গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হয়। পরে তার নিজ এলাকা ভোলায় খোঁজ-খবর নিয়ে জানা যায় সে বিস্ফোরক মামলার একজন এজাহারভুক্ত আসামি। তখন তাকে আটক করা হয় এবং কার্যক্রম শেষে বেনাপোল পোর্ট থানায় তাকে সোপর্দ করা হয়েছে। </p> <p>বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া জানান, ভোলার বোরহান উদ্দিন থানার সঙ্গে তাজ উদ্দিন আটকের বিষয়ে কথা হয়েছে। সেখান থেকে পুলিশ আসার পর বেনাপোল পোর্ট থানা কর্তৃপক্ষ তাদের কাছে হস্তান্তর করবেন।</p>