<p>সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে ডিম কিনতে না পারা, ডিম কেনার রসিদ না দেওয়ায় ডিম বিক্রি বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী ডিমের আড়তে। </p> <p>সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকাল থেকে ডিম বিক্রি বন্ধ রয়েছে বলে কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম ডিম আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল শুক্কর লিটন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভ্যাপসা গরমে সর্দি-কাশি, জেনে নিন কারণ ও প্রতিকার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/14/1728916722-c383f27d925789478b09d26dc834e277.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভ্যাপসা গরমে সর্দি-কাশি, জেনে নিন কারণ ও প্রতিকার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/prescription/2024/10/14/1435121" target="_blank"> </a></div> </div> <p>তিনি বলেন, ‘উৎপাদন পর্যায়ে সরকারি রেট হচ্ছে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা। আমাদের জন্য সরকার নির্ধারিত দাম ১১ টাকা ০১ পয়সা। আর খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৬ পয়সা বেঁধে দেয় সরকার। কিন্তু বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আমাদের ডিম কিনতে হচ্ছে ১২ টাকা ৮০ পয়সা দরে। বেশি দামে ডিম কিনে তা বেশি দামে বেচতে গেলে অভিযানে ব্যবসায়ীদেরই জরিমানা করা হয়।’<br />  </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মিস গ্রান্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন জেসিয়া, চাইলেন ভোট" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/14/1728916205-005450cd691f9e10cc5765f493731b99.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মিস গ্রান্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন জেসিয়া, চাইলেন ভোট</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2024/10/14/1435117" target="_blank"> </a></div> </div> <p><br /> তিনি বলেন, ‘তারা কিন্তু ডিম কেনার কোনো মেমো দিচ্ছে না। মধ্যস্থভোগী ও করপোরেট প্রতিষ্ঠান থেকে বলা হচ্ছে মেমো ছাড়া নিলে নেন, না নিলে নাই। মেমো দিয়ে তারা মাল দেবে না বলছে। তারা মেমো খুঁজলে সরকার নির্ধারিত দামের মেমো দেওয়ার কথা বলে। বাকি এক্সটা টাকা তখন ক্যাশে নিয়ে নেয়। কোনো ডকুমেন্টস তারা দিতে রাজি না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যতক্ষণ পর্যন্ত সরবরাহকারীরা সরকার নির্ধারিত মূল্যে ডিম সরবরাহ করবে না, আমরাও তত দিন আড়ত বন্ধ রাখব।’ </p>