<p style="text-align:justify">স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে হাইকোর্টের দেওয়া ছয় মাসের অন্তর্বর্তী জামিন স্থগিত চেয়ে শ্বশুর মোশাররফ হোসেন আবেদনে সাড়া দেননি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। আজ বুধবার শুনানির পর ওই আবেদনে কোনো আদেশ দেননি বিচারপতি মো. রেজাউল হকের চেম্বার আদালত। ফলে হাইকোর্টের দেওয়া অন্তর্বর্তী জামিন বহাল থাকছে। বাবুল আক্তারের কারা মুক্তিতে আর কোনো বাধা থাকছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।<br />  </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="কয়েকজন বিচারকের বিষয়ে তদন্তে অগ্রগতি : সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/04/1733303348-a9c7edea2817485d7f5a50c124f5c291.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>কয়েকজন বিচারকের বিষয়ে তদন্তে অগ্রগতি : সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/12/04/1453762" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">গত ২৭ নভেম্বর বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ বাবুল আক্তারকে ছয় মাসের জামিন দেন। বাবুল আক্তারকে কেন নিয়মিত জামিন দেওয়া হবে না, সে প্রশ্নে রুল জারি করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। গত ১ ডিসেম্বর এই জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন মোশাররফ হোসেন। </p> <p style="text-align:justify">আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুবুর রহমান। বাবুল আক্তারের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মোহাম্মদ শিশির মনির।</p> <p style="text-align:justify">২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে গিয়ে নগরীর জিইসি মোড় এলাকায় খুন হন মাহমুদা খানম। তখন তার স্বামী বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ১২ মে এ মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ওই দিনই মাহমুদার বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুলসহ আটজনকে আসামি করে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। সেদিনই বাবুল আক্তারকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="হাসপাতাল যেন নিজেই রোগী" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/04/1733303726-1c7e89c3694f352a9c98241cec343367.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>হাসপাতাল যেন নিজেই রোগী</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/12/04/1453765" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">বাবুল ও শ্বশুরের করা দুটি মামলা তদন্ত করে পিবিআই। শ্বশুরের মামলায় ২০২২ সালের ২৫ জানুয়ারি পিবিআই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে বাবুল আক্তারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তার আগে বাবুল আক্তারের করা মামলায় ৯ জানুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ মামলায় ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পিবিআই আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="জেল পালানো ৭০০ বন্দি এখনও অধরা" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/04/1733301800-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>জেল পালানো ৭০০ বন্দি এখনো অধরা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/12/04/1453758" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">বাবুল আক্তারসহ সাতজনের বিরুদ্ধে পিবিআইয়ের দেওয়া অভিযোগপত্র ওই বছর ১০ অক্টোবর গ্রহণ করেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। গত বছর ১৩ মার্চ বাবুল আক্তারসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত। ৯ এপ্রিল শুরু হয় সাক্ষ্যগ্রহণ।</p>