<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">যশোরের সব সরকারি কৌঁসুলি বদলের আদেশ হয়েছে। আগের সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া সরকারি এই আইন কর্মকর্তাদের বদলে এখন বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের নিয়োগ দেওয়া হলো। বৃহস্পতিবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগের উপসলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো. মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত যশোর জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠানো এক পত্রে আগের সরকারি কৌঁসুলিদের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">যশোর জেলা জজ আদালতে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) হলেন অ্যাডভোকেট শেখ আব্দুল মোহায়মেন। যশোর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি হয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব এ এইচ সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">একই পত্রে বিশেষ পিপি, অতিরিক্ত পিপি ও সহকারী পিপিদের তালিকাও পাঠানো হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল-১-এর পিপি হয়েছেন আব্দুল লতিফ লতা। এই আদালতের সহকারী পিপি হয়েছেন ডেজিনা ইয়াসমিন। একই সঙ্গে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পিপি হয়েছেন এ কে এম হাসানুর রহমান আসাদ ও সহকারী পিপি হয়েছেন শাহানারা সুলতানা রিনা।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিশেষ জজ আদালতের পিপি হয়েছেন আমিনুর রহমান ও সহকারী পিপি হয়েছেন আনিছুর রহমান পলাশ। এ ছাড়া অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি হয়েছেন আব্দুর রউফ খান, শহীদুল আলম খান ও মাহমুদা খানম।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অতিরিক্ত পিপি করা হয়েছে ১১ জনকে। তারা হলেন : আজিজুল ইসলাম, সৈয়দ রুহুল কুদ্দুস কচি, আবু মুরাদ, আরিফুল ইসলাম শান্তি, মুজিবুর রহমান, এ কে এম আকরাম হোসেন, এম নুরুজ্জামান খান, গোলাম মোস্তফা মন্টু, কাজী সেলিম রেজা ময়না, মাহবুবুর রহমান এবং এস এম আব্দুর রাজ্জাক।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সহকারী সরকারি কৌঁসুলি হয়েছেন ৯ জন। তাঁরা হলেন : রেহেনা পারভীন, আব্দুল ওয়াদুদ, মফিজুর রহমান কাবিল, আনিছুর রহমান, মজিজুর রহমান, আমিনুর রহমান আমির, এ বি এম হাচানুজ্জামান, ইলিয়াস সাদত ও রফিকুল ইসলাম তাসনিম।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হয়েছেন ৪৬ জন। তাঁরা হলেন : মুনছুর আলী, সহিদুল ইসলাম, দিলীপ কুমার চন্দ্র, নার্গিস নাহার, সাদেকা খাতুন বিল্লুু, এ বি এম জাফর আলতাফ, জি এম কামরুজ্জামান ভুট্টো, শওকত আলী পিন্টু, সরদার সেলিম রেজা, রবিউল ইসলাম খোকন, সালাউদ্দীন শরীফ শাকিল, কাহিনা খানম লিলি, মুস্তাকিন মোস্তফা খান, দিনাই ইয়াসমিন, কামরুল হাসান ফারুক, কাজী কামরুল ইসলাম, নূর আলম পান্নু, তাহমিদ আকাশ, সেলিম রেজা, এনামুল আহসান টিটুল, আশেক মাসুক সুমন, ফজলুল হক মধু, শফিউর রহমান, আনজুমানারা মলি, গাজী আব্দুল্লাহ আল আমীন নান্নুসহ ৪৬ জন।</span></span></span></span></p>