<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর এবং বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষকরা। গতকাল রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কর্মরত রাজস্ব খাতে প্রক্রিয়াধীন শিক্ষকবৃন্দ</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ব্যানারে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, গত প্রায় ৫১ মাস ধরে ৭৩৮ জন শিক্ষক বেতন পাচ্ছেন না। ফলে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাঁরা। ২০১১ সালে তাঁদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাজেট বরাদ্দও দেওয়া হয়। এর পরও ২০২০ সালের জুলাই থেকে বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শিক্ষকরা বলেন, কারিগরি শিক্ষার প্রকল্প </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট-স্টেপ</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ২০১০ সালে শুরু হয়ে ২০১৯ সালে শেষ হয়। এই প্রকল্পে ২০১২ ও ২০১৪ সালে দুই ধাপে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তাঁদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রকল্প শেষ হলে তাঁদের চাকরি রাজস্ব খাতে হস্তান্তর শুরু হলেও কিছুটা প্রক্রিয়া শেষে অজানা কারণে তা আটকে আছে। ফলে আমরা দীর্ঘদিন বেতন-ভাতা না পেয়ে পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি।</span></span></span></span></span></p>