<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ডিমসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মধ্যস্বত্বভোগীরা বড় সমস্যা। দেশের বড় বড় ডিম উৎপাদন কম্পানিগুলো চাহিদার মাত্র ২০ শতাংশ সরবরাহ করতে পারে। বাকি ৮০ শতাংশ সরবরাহ করেন প্রান্তিক খামারিরা। মুরগি, ডিম ও বাচ্চা উৎপাদনকারী এবং ভোক্তার মাঝে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী থাকবে না। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল শনিবার দুপুরে পাবনা জেলা প্রশাসন সম্মেলনকক্ষে জেলার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফরিদা আকতার আরো বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বেশ কয়েকটি কম্পানি বিভিন্নভাবে ডিম, মুরগি, বাচ্চা উৎপাদনকারীদের অধীনে নেওয়ার চেষ্টা করছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যাতে স্বাধীনভাবে ব্যবস্যা করতে পারেন, সেদিকে নজর রাখছি। কোনো কম্পানির অধীনে যাওয়া যাবে না। ডিমের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার চেষ্টা চলছে। বিদ্যুৎ বিলে বিমাতাসুলভ আচরণ করা হচ্ছে। ডিম ও মাছ উৎপাদনে বিদ্যুৎ বিল কৃষি বিলে আনার চেষ্টা চলছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p>