<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাষ্ট্র সংস্কারের ইস্যুতে মতামত নিতে ধারাবাহিক সংলাপের অংশ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চতুর্থ দফায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছেন। সংলাপে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচন আয়োজন এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ওপর জোর দিয়েছে। প্রশাসনে বিতর্কিতদের বাদ দেওয়া এবং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধেরও দাবি জানিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও জোট।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এই সংলাপ  হয়। বিকেল ৩টায় গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদল দিয়ে এই সংলাপ শুরু হয়। এরপর প্রধান উপদেষ্টা পর্যায়ক্রমে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা দল, এনডিএম, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (আম্বিয়া), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেবি) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সংলাপে বসেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত ৫ অক্টোবর বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, গণতন্ত্র মঞ্চ, হেফাজতে ইসলাম, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টি, গণ অধিকার পরিষদের উভয় অংশের সঙ্গে সংলাপ করেন প্রধান উপদেষ্টা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গণফোরাম</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গণফোরাম সংলাপে অংশ নেয়। প্রতিনিধিদলে আরো ছিলেন দলটির চেয়ারম্যান মোস্তফা মোহসীন মন্টু, কো-চেয়ারম্যান সুব্রত চৌধুরী, এস এম আলতাফ, সদস্যসচিব ডা. মিজানুর রহমান মিজান, সদস্য এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, সুরাইয়া বেগম ও মোস্তাক আহমেদ।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পরে মোস্তফা মোহসীন মন্টু সাংবাদিকদের বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংবিধান, বিচার বিভাগ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধার, স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের সংস্কারসহ বেশ কিছু বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছি।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এক প্রশ্নের জবাবে মন্টু বলেন, জাতীয় দিবস ছাড়া আর কোনো দিবসই রাখা উচিত না।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এলডিপি</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে বসে। অন্যরা হলেন এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদে ও প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি নুরুল আলম।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যার জন্য আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাসহ নতুন করে আরো ২৩ দফা প্রস্তাব দিয়েছে এলডিপি। একই সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মতো আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার করে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে দলটি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংলাপ শেষে অলি আহমদ বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দুই দফা সংলাপের প্রথমবারে ৮৩ দফা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। দ্বিতীয় দফায় এবার ২৩ প্রস্তাব দিয়েছি। এসব প্রস্তাব কাউকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নয়, দেশের জনগণের জন্য দিয়েছি। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং সুন্দর প্রশাসন চালানোর জন্য, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য, নিত্যপণ্যের বাজার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনাসহ বিভিন্ন প্রস্তাব রয়েছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">১২ দলীয় জোট</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিকেল সাড়ে ৪টায় সংলাপে অংশ নেয় ১২ দলীয় জোটের প্রতিনিধিদল। দলের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টাকে লিখিতভাবে ১৪টি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান ও জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, জাগপার রাশেদ প্রধান, লেবার পার্টির লায়ন মোহাম্মদ ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আব্দুর রকিব, ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম, পিএনপির ফিরোজ মো. লিটন, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির কাজী ইমরুল কায়েস।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পরে সাংবাদিকদেরকে জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অবিলম্বে ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের কথা বলেছি। চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশির হাতে তুলে দেওয়ার পাঁয়তারা বন্ধ করতে বলেছি। ইউনিয়ন পরিষদ বাতিল করতে এবং নাজুক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়ে কঠোর হতে বলেছি। ১০টি সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের রাখতে বলেছি। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। তিনি সহযোগিতা কামনা করেছেন।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জতীয়তাবাদী সমমনা জোট</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রধান উপদেষ্টার সংলাপে ২৩ দফা লিখিত প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট। জোটের প্রধান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলের অন্যরা হলেন জোটভুক্ত জাগপার সভাপতি খন্দকার লুত্ফর রহমান, গণদলের গোলাম মওলা চৌধুরী, সাম্যবাদী দলের সৈয়দ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ন্যাপের এম এন শাওন সাদেকী, এনডিপির কারী আবু তাহের, আব্দুল্লাহ আল হারুন সোহেল, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের ব্যারিস্টার নাসিম খান, ডেমোক্রেটিক লীগের (ডিএল) খোকন চন্দ্র দাস, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পার্টির এস এম শাহাদাত, এনপিপির মোস্তাাফিজুর রহমান মোস্তফা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সমমনা জোটের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অনেক হতাহত ব্যক্তির নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্তদ্ধ করতে হবে এবং আহত ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ লেবার পার্টি</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে সংলাপে অংশ নেয়। দলটির পক্ষ থেকে ১৮ দফা প্রস্তাব দেওয়া হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কালোবাজারি সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, টিসিবি, ভোক্তা অধিকার ও ট্যারিফ কমিশনে সক্রিয় ও রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিজেপি</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) সংলাপে অংশ নেয়। সংলাপ শেষে পার্থ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের গণহত্যা ও গণতন্ত্র হত্যার বাইরে আরেকটা বড় বিষয় ছিল দুর্নীতির টাকা। তাই লন্ড্রেড মানি রিকভারি নামে একটি কমিশন করা হোক। পাচারের মাধ্যমে যে টাকা চলে গেছে, সেই টাকাটা যাতে ফেরত আসে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন জানিয়ে আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, আওয়ামী লীগসহ ১৪ দল, রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? নিষিদ্ধ করতে হবে, সেটা মুখ্য না, কিন্তু একটা ব্যবস্থা নেওয়াটা খুব জরুরি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এনডিএম</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বে দলটির একটি প্রতিনিধিদল সংলাপে অংশ নেয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পরে ববি হাজ্জাজ বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে আমরা বলেছি। আমরা বিশ্বাস করি, ২০২৫ সালের জুন বা জুনের পরই নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। উনারা আমাদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছেন।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল</span></span></strong></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ শেষে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম বলেছেন, বিদ্যমান সংবিধান জনগণের গণতান্ত্রিক সংবিধান নয়। এটা একটা অবৈধ সংবিধান। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে এনে বিচার করতে হবে। এ ছাড়া ফ্যাসিবাদের দোসরদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><img alt="দ্রুত নির্বাচনের দাবি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জোর" height="600" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/20-10-2024/1_kaler-kantho--20-10-2024.jpg" width="1000" /></p> <p style="text-align:justify">রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গতকাল এলডিপি নেতাদের সঙ্গে সংলাপে অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।   ছবি : পিআইডি</p>