<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চট্টগ্রাম বন্দরের আওতাধীন কক্সবাজারের কুতুবদিয়া বহির্নোঙরে থাকা এলপিজি বহনকারী লাইটার জাহাজ সোফিয়ার আগুন প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নেভানো হয়েছে। তবে জাহাজটিতে থাকা তিন হাজার টন এলপি গ্যাস পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয় বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত শনিবার রাত পৌনে ১টার দিকে সোফিয়া ও মাদার ট্যাংকার ক্যাপ্টেন নিকোলাসে আগুন ধরে যায়। মাদার ট্যাংকারটির আগুন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নেভানো সম্ভব হলেও সোফিয়ার আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হচ্ছিল না। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি আগুন নেভাতে সক্ষম হন চট্টগ্রাম বন্দরের চারটি উদ্ধারকারী জাহাজ, মাদার ভেসেলের (বড় জাহাজ) নিজস্ব টাগবোট এবং নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের সদস্যরা। এর আগে এ ঘটনায় দুই জাহাজ থেকে জীবিত ৩১ জন নাবিককে উদ্ধার করা হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">উল্লেখ্য, গত ৩০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) তেলবাহী জাহাজ বাংলার জ্যোতি ও ৪ অক্টোবর একই প্রতিষ্ঠানের জাহাজ বাংলার সৌরভে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। দুই জাহাজে চারজন মারা যায়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>