<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইরানে জামশিদ শরমদি নামে জার্মান-ইরানি দ্বৈত নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গত বছর তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল বলে ইরানের সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইরানের ইসলামিক রেভলিউশনারি আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, ২০০৮ সালে শিরাজে একটি মসজিদে হামলা চালিয়েছিলেন এই ব্যক্তি। ওই হামলার ঘটনায় ১৪ জন নিহত হয়েছিলেন। ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গত সোমবার সকালে জামশিদকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। মূলত, তাঁর বিচার চলাকালীন ইরানের গোয়েন্দারা অভিযোগ করেছিল, জামশিদের সঙ্গে সিআইএ এবং এফবিআইয়ের যোগাযোগ ছিল। মোসাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন। জামশিদের বিরুদ্ধে আরো বড় অভিযোগ রয়েছে। ইরানের গোয়েন্দাদের দাবি, তোন্দার </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সন্ত্রাসী</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> গোষ্ঠীর অন্যতম নেতা এই ব্যক্তি। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া থেকে এই গোষ্ঠী ইরানে বিপ্লব ঘটানোর চেষ্টা চালাচ্ছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তারা পুরনো রাজবংশকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে চায় বলেও অভিযোগ তোলা হয়। গোয়েন্দাদের দাবি, ওই লক্ষ্যে তারা ইরানের বর্তমান শাসকের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম চালাচ্ছে। জামশিদ সেই গোষ্ঠীর অন্যতম নেতা বলে দাবি করা হয়েছে।      সূত্র : ডয়চে ভেলে</span></span></span></span></span></p>