<p style="text-align:justify">মুড়ি খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে। বিশেষ করে, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় প্রতিটি ঘরেই হালকা খাবার হিসেবে মুড়ি রাখা হয়। শহুরে জীবনেও বা কম কিসে, মুগির প্রচলন রয়েছে প্রায় সবখানে।</p> <p style="text-align:justify">শুধু হালকা ক্ষুধা মেটানোই নয়, গ্যাস্ট্রিক কিংবা মাইগ্রেনের সমস্যায় মুড়ি খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর বাইরেও মুড়ি খাওয়ার সুফল রয়েছে। প্রতিদিনই মুড়ি খাওয়া যেতে পারে।</p> <p style="text-align:justify">মুড়িতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই হজমের সমস্যা থাকলে চোখ বন্ধ করে মুড়ি খেতে পারেন। অন্ত্র ভালো রাখতেও সাহায্য করে এটি। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সাহায্য করে এই ফাইবার।</p> <p style="text-align:justify">মুড়িতে যে ধরনের কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, তা বিপাকহার উন্নত করতে সাহায্য করে। বিপাকহারের সঙ্গে জড়িত নানা রকম রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে মুড়ি।</p> <p style="text-align:justify">প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের গুণে ভরপুর মুড়ি। যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম এবং জিংক রয়েছে মুড়িতে। শারীরবৃত্তীয় নানা কাজে সাহায্য করে এই খনিজগুলো।</p>