<p>বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ৪ আগস্ট সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানা ও হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারে প্রশাসনে তেমন গতি নেই। ওই সময় এনায়েতপুর থানায় কর্মরত ১৫ পুলিশ সদস্য নিহত হন এবং হাইওয়ে থানার বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন। দীর্ঘ প্রায় তিন মাস কেটে গেলেও এসব ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় তেমন কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। হামলায় এই দুইটি থানার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভাড়া বাসায় তাদের কার্যক্রম চলছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="আবু সাঈদ হত্যা : বেরোবি’র ২ শিক্ষক ও ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বহিষ্কার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730106146-ddbac6792a98673cf32000e4509a6361.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>আবু সাঈদ হত্যা : বেরোবির ২ শিক্ষক ও ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বহিষ্কার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/campus-online/2024/10/28/1440051" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এনায়েতপুর থানার ওসি রওশন ইয়াজদানী জানান, হামলার সময় এনায়েতপুর থানা থেকে ১৯টি বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ও প্রায় এক হাজার রাউন্ড গুলিসহ অন্যান্য সরঞ্জাম লুট করা হয়। নিহত হন ১৫ পুলিশ সদস্য। ঘটনার কয়েক দিনের ব্যবধানে থানার পাশের দুই পুকুরের পানি সেচে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে মোট ১০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়েছে। বাকি ৫টি পিস্তল, ৪টি শটগান ও গুলি এখনো উদ্ধার হয়নি। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় এ পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। </p> <p>সলঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনোজিত কুমার নন্দী জানান, হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা থেকে ১০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২৫০ রাউন্ড গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম লুটের ঘটনায় সলঙ্গা থানায় মামলা হয়েছে। এ পর্যন্ত লুট হওয়া কোনো অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার হয়নি এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি।</p>