<p>দেশবাসী ও সমর্থকদের সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় তিনি কোনো ধরনের উসকানিতে না পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন।</p> <p>আজ মঙ্গলবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাটাউন্ট থেকে দেওয়া এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তারেক রহমান।</p> <p>বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেও বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতি, আঞ্চলিক সার্বভৌমত্ব এবং জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতা সমুন্নত রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="দুঃসময়ের স্মৃতিচারণা করলেন ফখরুলের মেয়ে শামারুহ মির্জা" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/03/1733219478-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>দুঃসময়ের স্মৃতিচারণা করলেন ফখরুলের মেয়ে শামারুহ মির্জা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/12/03/1453392" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি অপতথ্যের মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির সর্বশেষ উদাহরণ বলে মন্তব্য করেছেনন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। এ ধরনের উদ্যোগে দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে শুধু বিভাজন ও মতভেদ সৃষ্টি ছাড়া অন্য কোনো লক্ষ্য পূরণ হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।</p> <p>বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাংলাদেশ অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, কিন্তু আমরা ধর্মীয় সম্প্রীতি ও আঞ্চলিক সার্বভৌমত্বের দেশ ছিলাম ও থাকব। এ দেশে জাতি, বর্ণ, ধর্ম-নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত।</p> <p>স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে ভারতীয় কিছু মহল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে উসকানিমূলক মন্তব্য ও রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছে। ভুল তথ্যের এসব প্রচারণা বাংলাদেশবিরোধী মনোভাবকে উসকে দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে সর্বশেষ হামলা এসব বিভ্রান্তিকর অপপ্রচারের ফল।</p> <p>তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অংশীজনদের এ বিষয়টি উপলব্ধি করতে হবে যে প্রায় ২০ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হলে তা অন্য কোনো দেশের উপকারে আসবে না। হাসিনাকে কেন উৎখাত করা হয়েছিল, সে বিষয়টি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে বুঝতে হবে। জানতে হবে তিনি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশ কী ঘটেছে। পাশাপাশি কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের গণ্ডি ছাড়িয়ে ভারত-বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা এতটা জরুরি, সেটাও অনুধাবন করতে হবে।’</p>