<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ মিরাজুল ইসলাম মিরাজের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ৯৮ দিন পর আদিতমারীর মহিষখোচা এলাকার কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূর-ই আলম সিদ্দিকীর উপস্থিতিতে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে মরদেহ উত্তোলনের পর সকালে ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। গতকাল বিকেলে ফের মিরাজের মরদেহ দাফন করা হয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক কাওসার হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিএমএম আদালতের বিচারক ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শহীদ মিরাজ আদিতমারীর মহিষখোচা এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে। পরিবারের সঙ্গে যাত্রাবাড়ী এলাকায় থেকে একটি ফ্লেক্সিলোডের দোকানে কাজ করতেন মিরাজ। ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন মিরাজ। পরে ৮ আগস্ট চিকিৎসাধানী অবস্থায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।</span></span></span></span></span></p>