<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">৪৩তম বিসিএসে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ কিন্তু ক্যাডার থেকে বঞ্চিত প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ এবং নন-ক্যাডার ফলাফল বাতিলের দাবি জানিয়েছেন প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার ঢাকায় পিএসসি কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, ৪৩তম বিসিএসে নন-ক্যাডারে মাত্র ৬৪২ জনকে সুপারিশ করা হয়েছে, যা পূর্ববর্তী বিসিএসগুলোর তুলনায় অত্যন্ত কম। উদাহরণস্বরূপ ৪০তম ও ৪১তম বিসিএসে যথাক্রমে ৩৬৫৭ এবং ৩১৬৪ জনকে নন-ক্যাডারে সুপারিশ করা হয়েছিল। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই বৈষম্যকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অন্যায় ও অযৌক্তিক</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> আখ্যা দিয়ে বক্তারা বলেন, ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার ফলাফল বিধিমালার পরিপন্থী এবং বিজ্ঞপ্তির শর্ত লঙ্ঘন করে প্রকাশ করা হয়েছে। তারা আরো অভিযোগ করেন, পিএসসি মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা সত্ত্বেও নন-ক্যাডার প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করেনি বরং হাইকোর্টের রায়ের ওপর আপিল করে স্থগিতাদেশ নিয়েছে, যা ন্যায্য দাবিকে অবজ্ঞা করার শামিল। বক্তারা আরো বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলের বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন তাদের ন্যায্য দাবির প্রতি কর্ণপাত করেনি এবং দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চললেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার জন্য তারা নবগঠিত কর্ম কমিশনকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে আহবান জানান।</span></span></span></span></p>