<p>অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায়ের অভিযোগে ফরিদপুরের সালথা উপজেলা সদরে অবস্থিত সালথা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. খায়রুল বাশারের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা। </p> <p>সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মিছিলটি বের হয়। পরে শিক্ষার্থীরা ওই প্রধান শিক্ষকের অনিয়মের বিষয়টি ইউএনওকে অবগত করে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="যৌথ বাহিনীর অভিযানে বনের জমি উদ্ধার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/25/1732535001-50c95581b6fc7fa0a15a40d6a8c401ef.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>যৌথ বাহিনীর অভিযানে বনের জমি উদ্ধার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/11/25/1450494" target="_blank"> </a></div> </div> <p>শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ে ভর্তি ফি মাত্র এক হাজার ৫০০ টাকা। কিন্তু প্রধান শিক্ষক খায়রুল বাশার কারো কারো কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের ফান্ডের লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি-অনিয়মের প্রতিবাদ করায় তার ছেলে বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা চালিয়ে আহত করেছে।</p> <p>অভিযোগের বিষয়ে সালথা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. খায়রুল বাশার বলেন, ‘ছাত্র-ছাত্রীদের অভিযোগের বিষয়টি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ভর্তিতে এক হাজার ৫০০ টাকার পরিবর্তে পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগও সঠিক নয়।’</p> <p>সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান বালী বলেন, ‘পুরো ঘটনাটি তদন্তে আমরা একটি কমিটি গঠন করব। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’</p>