<p>সিলেটে আলোচিত শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিন (৬) হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত মার্জিয়া আক্তারের নানি কুতুবজান বিবি (৯০) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকালে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় নিজ ছাউরা গ্রামে বাবার বাড়িতে তিনি মারা যান।</p> <p>থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শিশু মুনতাহার মরদেহ উদ্ধারের পর অভিযুক্ত মার্জিয়ার পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুতুবজান বিবিকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় পুলিশ। পরে বয়স বিবেচনায় তাকে স্থানীয় ইউপি সদস্য সেলিম আহমদের জিম্মায় দেওয়া হয়। জিম্মায় থাকা অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকালে বাবার বাড়িতে মারা যান তিনি।</p> <p>স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুতুবজান বিবিকে প্রথমে পুলিশ ইউপি সদস্যের জিম্মায় দেয়। তিনি চলাফেরা করতে পারেন না। সে জন্য তাকে দেখাশোনার জন্য তার বাবার বাড়িতে ভাইয়ের দায়িত্বে দেওয়া হয়। এ ছাড়া তিনি যে ঘরে মেয়ে ও নাতনি মার্জিয়ার সঙ্গে থাকতেন সেই ঘরটিও ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী ভেঙে ফেলে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="কেন হত্যা করা হলো শিশু মুনতাহাকে?" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/11/1731288977-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>কেন হত্যা করা হলো শিশু মুনতাহাকে?</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/11/11/1445260" target="_blank"> </a></div> </div> <p>উল্লেখ্য, কানাইঘাটের ভাড়ারিফৌদ গ্রামের শামীম আহমদের মেয়ে মুনতাহা (৬) নিখোঁজের ৮ দিন পর রবিবার (১০ নভেম্বর) ভোরে বাড়ির পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত ডোবা থেকে মরদেহ সরানোর সময় প্রতিবেশী নারীকে হাতেনাতে আটক করে এলাকাবাসী। পরে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।</p>