<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ৫ আগস্ট বগুড়া সদর থানা থেকে ৩৯টি অস্ত্র ও প্রায় আট হাজার রাউন্ড গুলি খোয়া যায়। লুট হওয়া অস্ত্রগুলোর মধ্যে এ পর্যন্ত ১৪টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ২৫টি অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। এসব অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। এদিকে অস্ত্র খোয়া যাওয়া ও থানায় আগুন লাগানোর ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় এক হাজার ১০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লুট হওয়া ৩৯টি অস্ত্রের মধ্যে ১৪টি উদ্ধার হয়েছে। যেসব অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে, তা পরিত্যক্ত অবস্থায় বিভিন্ন স্থান থেকে পাওয়া গেছে। পুলিশসহ যৌথ বাহিনী অস্ত্রগুলো উদ্ধার করে। এসব অস্ত্র উদ্ধারে স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিনিধিরা সহযোগিতা করেন। গত ৬ আগস্ট থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে একটি অস্ত্র সচল অবস্থায় পাওয়া গেলেও বাকি ১৩টি অস্ত্র আগুনে পুড়ে বিকল হয়ে গেছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এদিকে গত ২৯ সেপ্টেম্বর অস্ত্র লুটের ঘটনায় সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বেদার উদ্দিন বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ৫ আগস্ট গানপাউডার ও পেট্রল দিয়ে দুর্বৃত্তরা সদর থানা পুড়িয়ে দেওয়ায় ক্ষতি হয়েছে দুই কোটি ২৫ লাখ টাকার। আর সরকারি-বেসরকারি সম্পদ নষ্ট হয়েছে প্রায় সাত কোটি ৩৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার। গুরুত্বপূর্ণ অনেক মামলার নথিও নষ্ট হয়েছে। দুর্বৃত্তরা সার্কেল অফিস, অফিসারদের কোয়ার্টার ও সদর থানা ভবনে আগুন দেওয়ায় থানা ভবন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এবং </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> সার্কেল অফিস পুরোটাই পুড়ে গেছে।</span></span></span></span></span></p>