<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সড়ক দুর্ঘটনায় পা ভেঙে যায় সফিউদ্দিন নামের এক ব্যক্তির। তিনি চিকিৎসা নিতে যান বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে। চিকিৎসক দেখে জানান, এক্স-রে করাতে হবে। সফিউদ্দিন এক্স-রে করাতে গিয়ে জানতে পারেন, হাসপাতালের ডিজিটাল ও এনালগ দুইটি এক্স-রে মেশিনই নষ্ট। ফলে হাসপাতালে তাঁর আর এক্স-রে করানো হয়নি। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সফিউদ্দিন বলেন, দুটি এক্স-রে বাইরে থেকে করালে এক হাজার ৫০০ টাকা লাগবে। হাসপাতালে করালে ১৪০ টাকাতেই হয়ে যাবে। হাসপাতালের এক্স-রে রুম দুটি তালাবদ্ধ থাকায় কারণ জনাতে চান তিনি। তাঁকে জানানো হয়, বৃষ্টির পানি রুমে প্রবেশ করায় দুটি মেশিনই নষ্ট হয়ে গেছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হাসপাতালে আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার মলয় কৃষ্ণ বড়াল বলেন, হাসপাতালের এক্স-রে কক্ষে বৃষ্টির পানি প্রবেশ করেছে। ছাদ ও দেয়াল চুইয়ে ওই পানি ভেতরে প্রবেশ করে। এ কারণে শর্টসার্কিট হয়ে মেশিনে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা যায়। তাই এক্স-রে বন্ধ রয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ চিকিৎসক বলেন, আগামী রবিবার এক্স-রে মেশিন দুটি দেখার জন্য স্পেশালিস্ট আসার কথা রয়েছে। এর আগে কোনোভাবেই রোগীদের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়।</span></span></span></span></p>