<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ কিংবা অপসারণের প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতেই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছবে। যেহেতু দাবিটি জোরালো হচ্ছে এবং গণদাবিতে পরিণত হচ্ছে, কাজেই রাজনৈতিক দলগুলোকে এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। বিলম্বিত করার সুযোগ নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের বিষয় নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে কিছু রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রপতির পদত্যাগে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেছে। এ বিষয়টিও বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। এর জন্য প্রচেষ্টা হচ্ছে রাজনৈতিক ঐকমত্যের। দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কারণ এটি একটি রাজনৈতিক বিষয়। আমাদের সরকার গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। তাই প্রতিটি বিষয় সংবিধানের আলোকে হবে কি না, তা দেখার বিষয়। কত দিন সময় লাগবে তা বলা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নির্ভর করবে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ কিংবা অপসারণ ইস্যুতে সরকার চাপে কিংবা অস্বস্তিতে রয়েছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">দেশ পরিচালনা করতে গেলে নানা বিষয়ে চাপ থাকে। তবে সরকারের অস্বস্তির কিছু নেই। একটি ইস্যু এসেছে, এটি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমাধান হবে। এটিকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হিসেবে দেখছি। এখানে অস্বস্তিতে ভোগার কিছু নেই।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে এই উপদেষ্টা বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়টি গেজেটে স্পষ্ট করা আছে। প্রত্যেক গণমাধ্যমের খবরে হেলমেট বাহিনী, হকিস্টিক, পুলিশের পোশাক পরে আন্দোলনে হামলার খবর উঠে এসেছে। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন থেকে শুরু করে যত ছাত্র আন্দোলন হয়েছে সব জায়গায় ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসীর ভূমিকায় দেখা গেছে। তখন যারা দায়িত্বশীল ছিল তারা ঘোষণাও দিয়েছে আন্দোলনকারীদের শায়েস্তা করার জন্য ছাত্রলীগই যথেষ্ট। ফলে ছাত্রলীগকে আন্দোলন দমানোর জন্য সন্ত্রাসী হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। কাজেই তাদের বিষয়টি না বোঝার কিছু নেই।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তাদের (ছাত্রলীগ) নিষিদ্ধ করার আরেকটি কারণ হচ্ছে, জুলাই গণহত্যার পরও তারা থেমে গেছে, সেটি নয়। তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এটি বিভিন্ন বাহিনীর রিপোর্টে উঠে আসছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আদালতের মাধ্যমেও কিন্তু তারা বেশ কয়েকবার দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। আবরার ফাহাদ, বিশ্বজিতের কথা ভুলে যেতে পারি না। এগুলো চোখের সামনে হয়েছে। সন্ত্রাসী সংগঠনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম সরকারের বসে বসে দেখার সুযোগ নেই। কাজেই বর্তমানের প্রাধিকার বিবেচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গত বুধবার তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাষ্ট্রপতি থাকবেন কি থাকবেন না</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">—</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এই প্রশ্ন এ মুহূর্তে বাংলাদেশে কোনো আইনি বা সাংবিধানিক প্রশ্ন নয়, এটি একেবারেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে এটি কোনো সাংবিধানিক প্রশ্ন হতে পারে না।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> তবে বুধবার রাষ্ট্রপতির অপসারণ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, সরকারের এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। রাষ্ট্রপতির অপসারণ চেয়ে বঙ্গভবনের আশপাশে যাঁরা বিক্ষোভ করছেন তাঁদের তিনি আন্দোলন থেকে সরে আসার আহ্বান জানান। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শেখ হাসিনা সরকার উত্খাতে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ আরো কয়েকটি সংগঠন রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগের জন্য সময় বেঁধে দিয়েছিল। গত মঙ্গলবার বঙ্গভবনের সামনে গভীর রাত পর্যন্ত চলেছে বিক্ষোভ ও হাঙ্গামা। গত বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সেখানে কোনো আন্দোলনকারীকে জড়ো হতে দেখা হয়নি। তবে পুলিশ, র‌্যাব ও সেনা সদস্যদের সতর্ক অবস্থানের মধ্যে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছিল পুরো এলাকায়।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গত ৫ আগস্ট গণ-আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বলেন, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। সেই রাতে তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে দাঁড় করিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে রাষ্ট্রপতিও বলেন, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। তিনি সেই পদত্যাগপত্র পেয়েছেন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কিন্তু আড়াই মাস পর বিতর্ক তৈরি হয় রাষ্ট্রপতির একটি কথাকে কেন্দ্র করে। দৈনিক মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি শেখ হাসিনার পদত্যাগের কথা শুনেছেন, কিন্তু কোনো দালিলিক প্রমাণ তাঁর কাছে নেই।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এরপর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল রাষ্ট্রপতির এমন বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাঁর বিবেচনায়, রাষ্ট্রপতি </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অসত্য</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> বক্তব্য দিয়ে </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শপথ ভঙ্গ</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> করেছেন। এ অবস্থায় সংবিধান</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‌</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> অনুযায়ী তাঁকে অপসারণের বিষয়ে ভাবা যায়। এরপর মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, রাষ্ট্রপতির বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্যের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার একমত।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে আইন উপদেষ্টা মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে আলোচনার মধ্যেই গত বুধবার যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল। </span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কঠোর নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা বঙ্গভবন</span></span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বঙ্গভবনের মূল ফটকের সামনে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বসিয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে এই চিত্র দেখা গেছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গভবনের মূল ফটকের সামনে কাঁটাতারের ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। এই ব্যারিকেডের সামনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বসিয়েছে কংক্রিটের প্রতিবন্ধক। কংক্রিটের প্রতিবন্ধকের সামনে আবারও কাঁটাতারের ব্যারিকেড দিতে দেখা গেছে সেনাবাহিনীকে। সেই ব্যারিকেডের সামনে পুলিশ, বিজিবি ও এপিবিএনের সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন। পুলিশ, বিজিবি ও এপিবিএনের সদস্যদের সামনে আরেকটি ব্যারিকেড বসিয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। এ ছাড়া চারটি আর্মড পারসনেল ক্যারিয়ার ও দুটি জলকামানের গাড়ি নিয়ে ব্যারিকেডের ভেতরে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এদিকে গত বুধবারের মতো গতকাল বৃহস্পতিবারও বঙ্গভবনের সামনের সড়কে কয়েকজন ব্যক্তিকে বসে থাকতে দেখা গেছে। তাঁরা বলছেন, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে এখানে অবস্থান নিয়েছেন তাঁরা। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তাঁরা এখান থেকে সরবেন না।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অবস্থান নেওয়া এক ব্যক্তি জানান, তাঁর নাম ইব্রাহিম সাব্বির। তিনি শিক্ষার্থী। বুধবার সন্ধ্যায় তাঁরা এখানে আসেন। মোট সাতজন এখানে সারা রাত অবস্থান করেন। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নেওয়া এই ব্যক্তিদের ঘিরে উত্সুক জনতার ভিড় দেখা গেছে। </span></span></span></span></span></p> <p> </p>