<p style="text-align:justify">সপ্তাহ ব্যবধানে বাজারগুলোতে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। গত সপ্তাহে যে পেঁয়াজের দাম ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকা, সেই পেঁয়াজ এখন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরবরাহ কম ও ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধিতে খুচরায় পণ্যটির দাম বেড়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। </p> <p style="text-align:justify">এদিকে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ায় স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে কাঁচাবাজারে। এখন প্রায় সব সবজির দাম কমেছে। গত সপ্তাহের তুলনায় কাঁচামরিচ কেজিতে ২০০ টাকা কমেছে। এ ছাড়া শীতকালীন সবজি শিমের দাম ৩০০ টাকা থেকে কমে ১৬০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে এ সপ্তাহেও চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ ও মাংস।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শেখ হাসিনাকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি ফারুকের" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/25/1729841345-60d41783527f47c8be5197401c9e4bcf.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শেখ হাসিনাকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি ফারুকের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/10/25/1439009" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে এমন চিত্র দেখা গেছে। </p> <p style="text-align:justify">বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখি কেজিতে ২০ টাকা কমে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, বেগুন কেজিতে ৪০ টাকা কমে ৮০ থেকে ১০০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কাঁকরোল ১০০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়শ ৮০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকায়, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ঝিঙ্গা ১০০ টাকা শসা ৫০ থেকে ৮০ টাকা এবং কাঁচামরিচ কেজিতে ২০০ টাকা কমে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বাজার নিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না রাশেদের" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/25/1729842663-9bf4989c13221da464270f151d4201b2.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বাজার নিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না রাশেদের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/25/1439014" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">এ ছাড়া শীতকালীন সবজি শিম ১৬০ থেকে ২০০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ থেকে ৬০ টাকা পিস, বাঁধাকপি ছোট সাইজের ৬০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, গাজর ১৬০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা এবং জলপাই ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতা কেজিতে ২০০ টাকা কমে ৪০০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, চাল কুমড়া ৬০ টাকা পিস এবং মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক ২০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৪০ টাকা, মুলা শাক ২০ টাকা, কলমি শাক ১৫ টাকা, পুঁই শাক ৪০ টাকা এবং ডাঁটা শাক ৩০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।</p> <p style="text-align:justify">১৫ টাকা বেড়ে বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। ভারতীয় পেঁয়াজেও দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৭ টাকা। আদা বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা, রসুন ২২০ টাকা, নতুন আলু ১২০ টাকা, বগুড়ার আলু ১০০ টাকা এবং পুরান আলুর কেজি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মুখে অস্ত্রোপচার ইস্যুতে এবার ক্ষোভ ঝাড়লেন আলিয়া" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/25/1729843470-0511b4c70f54339f2d296db7e6ed9cac.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মুখে অস্ত্রোপচার ইস্যুতে এবার ক্ষোভ ঝাড়লেন আলিয়া</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2024/10/25/1439016" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">এদিকে শুল্ক কমলেও উল্টো ৩ থেকে ৪ টাকা বেড়েছে চিনির দাম। দোকানভেদে এক কেজি খোলা ও প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাজারে পণ্যটির সরবরাহ বাড়েনি।</p> <p style="text-align:justify">সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যানুযায়ী, খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম প্রতি লিটারে ১ থেকে ২ টাকা বেড়েছে এক সপ্তাহে। এ অনুযায়ী বাজারে খোলা সয়াবিন বিক্রি হওয়ার কথা ১৫৬ থেকে ১৬০ টাকা। তবে বাজারে খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৭০ থেকে ১৭২ টাকা ও পাম অয়েল ১৬৫ থেকে ১৬৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বোতলজাত তেল ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৫ লিটারের সয়াবিন ৮০০ থেকে ৮১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="কাঁঠালিয়ায় দানা’র প্রভাবে বিধ্বস্ত ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/25/1729844297-27f4d8a87e310f6cfa31ba1103ca9a7e.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>কাঁঠালিয়ায় দানা’র প্রভাবে বিধ্বস্ত ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/25/1439018" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify"><strong>ডিমের দাম কমলেও মিলছে না নির্ধারিত দামে</strong><br /> অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, ডিমের (লাল) জন্য উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা। খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। সে হিসেবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা। তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে বাজারে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়েও ৮ থেকে ১২ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে ডিম। </p> <p style="text-align:justify">অন্যদিকে মোটা চাল ব্রি-২৮ প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৬২ টাকায় এবং মিনিকেট মানভেদে ৭৪ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রয়লার মুরগি ১৯০ থেকে ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১১৫০-১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মিয়ানমার: প্রায় এক মাস ধরে পিনলাউং শহরে চলছে তীব্র লড়াই" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/25/1729844249-5a32696612a54098f2f0d9ff3ec7e163.gif" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মিয়ানমার: প্রায় এক মাস ধরে পিনলাউং শহরে চলছে তীব্র লড়াই</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/10/25/1439017" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">এদিকে গত সপ্তাহের মতো চলতি সপ্তাহেও চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ। এক কেজি চাষের শিং মাছ আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকার ভেদে) ৩৮০ থেকে ৫০০ টাকা, দেশি মাগুর মাছ ৮০০ থেকে ১১০০ টাকা, মৃগেল ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, চাষের পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ১৪০০ টাকা, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫৫০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১২০০ টাকা, বাইম মাছ ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা, দেশি কই ১২০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় মাছ ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে মাছ ৮০০ টাকা এবং কাইকলা বা কাইক্ক্যা মাছ ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।</p>