<p>বিএনপির অফিসে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বগুড়ার আদমদীঘিতে দায়ের করা দুইটি নাশকতা মামলায় চার ইউপি চেয়ারম্যানসহ সাত আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।</p> <p>রবিবার (৩ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পুলিশ ও র‌্যাব-৪ যৌথ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করে। সোমবার দুপুরে আদমদীঘি থানার ওসি এসএম মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।</p> <p>গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও ছাতিয়ানগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হক আবু, কুন্দগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান শামিমুল হুদা খন্দকার শামীম, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান, সান্তাহার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান এরশাদুল হক টুলু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি নাজিমুল হুদা খন্দকার, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমিনুল ইসলাম সুমন ও যুবলীগ নেতা একরামুল হোসেন একরাম।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শাশুড়ির আবদার পূরণ করতে গিয়ে জামাই কারাগারে" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/04/1730714870-1572bb4bbd83a35c1bda52dcbad29d20.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শাশুড়ির আবদার পূরণ করতে গিয়ে জামাই কারাগারে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/11/04/1442638" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঠেকানোর জন্য আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের প্রায় ২৫০ নেতাকর্মী আদমদীঘি সদরের বিএনপির অফিসের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় তারা সেখানে ককটেল নিক্ষেপ ও বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন। এরপর বিএনপি অফিসে ঢুকে পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ করেন। এ ঘটনায় একটি নাশকতা মামলা এবং গত ১৯ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টায় সান্তাহার পৌরসভার ৪নম্বর ওয়ার্ড যুবদল অফিসে ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা এই দুইটি মামলায় আসামি ছিলেন।</p> <p>আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সোমবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।</p>