<p>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি)-এর পায়রা চত্বরে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী নেতা ওবায়দুল কাদের, জাসদের নেতা হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির জি এম কাদেরের প্রতীকী ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। </p> <p>সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে ‘ছাত্র-জনতার ফাঁসির মঞ্চ’ করে তাদের প্রতীকী ফাঁসি দেওয়া হয়।  টিএসসিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার উপস্থিতিতে প্রতিকী ফাঁসি কার্যকর করা হয়। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="‘আওয়ামী লীগ কল্পনায় দেখতে পাচ্ছে আমরা তাদের মিস করছি’" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/04/1730712162-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>‘আওয়ামী লীগ কল্পনায় দেখতে পাচ্ছে আমরা তাদের মিস করছি’</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2024/11/04/1442628" target="_blank"> </a></div> </div> <p>ফাঁসি কার্যকর করার পূর্বে বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কেউ পা হারিয়েছে, হাত হারিয়েছে, কেউ চোখ হারিয়েছে। ভাই তার বোন হারিয়েছে, পিতা তার সন্তান হারিয়েছে, মা তার ছেলেকে হারিয়েছে, তারা কি কেউ কখনো ফিরে আসবে? তাহলে আওয়ামী লীগ কোন যুক্তিতে ফিরে আসতে পারে?’ </p> <p>তিনি আরো বলেন, ‘আমরা এই গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বেঈমানি করব না। করতে পারি না। যেসব আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছে এদের কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।’</p>