<p>টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের পাঁচ উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নে বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি নদীর পাড়। পাহাড়ি ঢলে প্রায় ২০০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় দেড় লাখ মানুষ।</p> <p>সোমবার উজানে বন্য পরিস্থিতি উন্নতি হলেও ভাটি অঞ্চলে চরম অবনতি হচ্ছে। এতে বন্ধ রয়েছে ২৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বন্যার্ত এলাকা ঘুরে ও প্রশাসনের সাথে কথা বলে ওঠে আসে এমন তথ্য। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নড়াইলে সাপের কামড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/07/1728308253-29ae87945c5b840038b2a7ed5ebc9aee.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নড়াইলে সাপের কামড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/07/1432798" target="_blank"> </a></div> </div> <p>স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বন্যার কারণে গত শনিবার থেকে ঝিনাইগাতি ও নালিতাবাড়ী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন। জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭৪১টি। এর মধ্যে বন্যা কবলিত ৩১টি বিদ্যালয়। আর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে ২৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়। আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ৫৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়।</p> <p>শেরপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওবায়দুল্লাহ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই। যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি উঠেছে  সেগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। স্কুলের ভেতরে পানি না উঠলে শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে।</p>