<p style="text-align:justify">আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান। ৮২ বছর বয়সী মতিয়া চৌধুরী বেশ কয়েক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। </p> <p style="text-align:justify">তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে আওয়ামী লীগ। এক শোক বার্তায় মতিয়া চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি দলের পক্ষ থেকে গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে। </p> <p style="text-align:justify">প্রসঙ্গত, দেশের রাজনীতিতে অগ্নিকন্যা হিসেবে পরিচিত মতিয়া চৌধুরীর জন্ম পিরোজপুরে ১৯৪২ সালের ৩০ জুন। তিনি সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেরপুর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মতিয়া চৌধুরী থেকে ‘অগ্নিকন্যা’, ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি থেকে সংসদ উপনেতা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/16/1729072459-c383f27d925789478b09d26dc834e277.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মতিয়া চৌধুরী থেকে ‘অগ্নিকন্যা’, ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি থেকে সংসদ উপনেতা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/16/1435758" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">১৯৬০–এর দশকে পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার যে আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু হয়, তাতে মতিয়া চৌধুরী সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। আইয়ুব খানের আমলে চারবার কারাবরণ করেন। ১৯৬৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি।</p> <p style="text-align:justify">স্বাধীনতার পর মতিয়া চৌধুরী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এরপর বিভিন্ন আন্দোলনে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বিভিন্ন সামরিক সরকারের সময় কারাবরণ করেন।</p> <p style="text-align:justify">১৯৯৬ ও ২০০৯ এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ শাসনামলে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তিনি জাতীয় সংসদের সংসদ উপনেতা হিসেবে দায়িত্ব নেন।</p>