<p>হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার দিগাম্বর বাজারে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনায় তিন আসামিকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক মো. ইয়াছির আরাফাত এই দণ্ডাদেশ প্রদান করেন।</p> <p>আসামিরা হলেন- আমীর হোসেন, আব্দুল হান্নান ও মনির মিয়া। রায় ঘোষণার সময় আসামি তিনজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বিয়ের মেহেদির রং মোছার আগেই প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/29/1730176633-d99119ca42e35bfa7fbc7fba9ab1d88a.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বিয়ের মেহেদির রং মোছার আগেই প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/29/1440358" target="_blank"> </a></div> </div> <p>আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ১১ মার্চ হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার দ্বিগাম্বর বাজারে একটি ভাড়া বাসায় গভীর রাতে লামাপুটিজুরী গ্রামের সবজি ব্যবসায়ী সঞ্জিত দাসের স্ত্রী অঞ্জলী দাস (৩৫) ও তার মেয়ে পূজা দাস (৮)-কে গলা কেটে হত্যা করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করা হয়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলের পাশ থেকে আগত হত্যাকারী আমীর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।</p> <p>এ ব্যাপারে ঘটনার পরদিন সঞ্জিত দাস বাহুবল মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে আসামি আমীর হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে হত্যার দায় স্বীকার করে আব্দুল হান্নান ও মনির মিয়ার নাম প্রকাশ করেন। পরে মামলাটি তদন্ত করেন ওসি আলমগীর কবির ও প্রদীপ কুমার দাশ। তিনজনের বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০ জনের সাক্ষ্য শেষে আজ মঙ্গলবার রায় প্রদান করেন আদালত। আদালতে উপস্থিত বাদী সঞ্জিত দাস এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ঘরের দরজা-জানালা খোলা, মেঝেতে পড়ে ছিল মা-ছেলের লাশ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/29/1730179780-794cdb9c73f8c687c66ee249c67e263a.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ঘরের দরজা-জানালা খোলা, মেঝেতে পড়ে ছিল মা-ছেলের লাশ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/29/1440371" target="_blank"> </a></div> </div> <p>রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান খান বলেন, ‘এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।’ তিনি দ্রুত এই রায় বাস্তবায়নের দাবি জানান। এদিকে আদালতে আসা আসামিদের স্বজনরা জানান, এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন তারা।</p>