<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আয়াতের অর্থ : </span></span></strong><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span></strong><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সে</span></span></strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> বলল, এখানেই আপনার ও আমার মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ হলো; যে বিষয়ে আপনি ধৈর্য ধারণ করতে পারেননি আমি তার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করছি।...আর সেই প্রাচীরটি, তা ছিল নগরবাসী দুই পিতৃহীন কিশোরের, তার নিম্নদেশে আছে তাদের গুপ্তধন এবং তাদের পিতা ছিল সত্কর্মপরায়ণ। সুতরাং আপনার প্রতিপালক দয়াপরবশ হয়ে ইচ্ছা করলেন যে তারা বয়ঃপ্রাপ্ত হোক এবং তারা তাদের ধনভাণ্ডার উদ্ধার করুক। আমি নিজ থেকে কিছুই করিনি। আপনি যে বিষয়ে ধৈর্য ধারণে অপারগ হয়েছিলেন, এটাই তার ব্যাখ্যা।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">(সুরা : কাহফ, আয়াত : ৭৮-৮২)</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আয়াতগুলোতে মানুষের নেক আমলের সুফল বর্ণনা করা হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শিক্ষা ও বিধান</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">১. চলাচলের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা হেলে পড়া ভবনের পাশ দিয়ে যাবে, তখন দ্রুত তা অতিক্রম করবে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">২. ওলিদের কারামত সত্য। দ্বিন অস্বীকারকারী বিদআতি ও ফাসেক ছাড়া কেউ তা অস্বীকার করে না।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">৩. বেশির ভাগ আলেমের মতে, ওলিদের জন্য আল্লাহর সঙ্গে নৈকট্যের বিষয়গুলো গোপন রাখা উত্তম। নতুবা আল্লাহর ভয় ও ইবাদতের স্বাদ কমে যায়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">৪. পরিবার-পরিজনের ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ-সম্পদ উপার্জন করা ওলিদের মর্যাদার পরিপন্থী নয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">৫. মা-বাবার নেক আমলের বরকত সন্তানরা লাভ করে। এমনকি তারা মারা গেলেও তা অব্যাহত থাকে। (তাফসিরে মুনির : ৮/৩৪১)</span></span></span></span></p>
