<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান প্রত্যাশার চেয়ে বেড়েছে, যা অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। এমন খবরে আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে মার্কিন ডলারের দাম। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডলারের সূচক ০.৫০ শতাংশ বেড়ে হয় ১০২.৫। এটি সাত সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। গতকাল সোমবার সকালেও ডলারের এই তেজিভাব দেখা গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান প্রকাশিত হওয়ার পর ডলারের পালে এই হাওয়া লেগেছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><img alt=" যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান বাড়ায় ডলার শক্তিশালী হচ্ছে" height="235" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/10.October/08-10-2024/i0000.jpg" style="float:left" width="273" />গতকাল সকালে বিশ্ববাজারে প্রতি ডলারের বিপরীতে ১৪৯.১০ ইয়েন পাওয়া যায়। এর ফলে গত ১৬ আগস্টের পর এটাই ইয়েনের সর্বনিম্ন দর। গত সপ্তাহে ইয়েনের দরপতন হয়েছে ৪ শতাংশের বেশি; ২০০৯ সালের পর এটাই ইয়েনের সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক দরপতন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গত সপ্তাহে ডলার সূচক বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি, গত দুই বছরের মধ্যে যা সর্বোচ্চ। প্রতি ডলারের বিপরীতে ইউরোর মান এখন ১.০৯; গত সপ্তাহে ইউরোর দরপতন হয়েছে ০.০৬ শতাংশ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যাশাতীত কর্মসংস্থান হয়েছে। সে মাসে টানা দ্বিতীয় মাসের মতো বেকারত্ব কমেছে। বেকারত্বের হার গত আগস্ট মাসে ছিল ৪.২ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে তা ৪.১ শতাংশে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছে মার্কিন শ্রম বিভাগ। অর্থাৎ মার্কিন অর্থনীতি বেশ চাঙ্গা। এই বাস্তবতায় বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, ফেডারেল রিজার্ভ শিগগিরই বেশি হারে নীতি সুদ কমাবে না।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সেই সঙ্গে আরো কিছু কারণে মার্কিন ডলার চাঙ্গা থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বহুজাতিক গবেষণা সংস্থা পিপারস্টোনের গবেষণাপ্রধান ক্রিস ওয়েস্টন রয়টার্সকে বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">নীতি সুদহার এখন ধারাবাহিকভাবে কমবে, সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক পূর্বাভাস শক্তিশালী। অন্যদিকে চীন অর্থনীতি চাঙ্গা করতে এক ট্রিলিয়ন বা এক লাখ কোটি ডলারের প্রণোদনা ঘোষণা করেছে। এই বাস্তবতায় মার্কিন ডলার বেশ চাঙ্গা থাকবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><br /> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সূত্র : ট্রেডিং ইকোনমিকস, রয়টার্স।</span></span></span></span></span></p> <p> </p>