<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাপানের ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) গতকাল রবিবার অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে বলে বুথফেরত সমীক্ষায় দেখা গেছে। একের পর এক কেলেঙ্কারিতে দেশটির ক্ষমতাসীন দলের টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যেই গতকাল আগাম নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এলডিপি প্রধান নির্বাচিত হওয়ার তিন দিন পরই এই নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন শিগেরু ইশিবা। এর আগে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর শপথ নেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাজনৈতিক তহবিল সংগ্রহ নিয়ে কেলেঙ্কারি প্রকাশ হওয়ার পর এ বছরের শুরুতে এলডিপির প্রতি মানুষের আস্থা ২০ শতাংশের নিচে নেমে আসে। এই পরিস্থিতিতে এলডিপি প্রধান হওয়ার পর আগাম নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেন ইশিবা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তার পরেও এলডিপি বিরোধী দলগুলোর জন্য শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছে। বিরোধী দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হতে যেমন ব্যর্থ হয়েছে, তেমনই শাসনের প্রশ্নে তারা যে ক্ষমতাসীনদের বিকল্প, সেটাও ভোটারদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছে। পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার সময় প্রধান বিরোধী দলের প্রতি ৬.৬ শতাংশ মানুষের সমর্থন ছিল। তবে এবার তারা আগের তুলনায় বেশি আসন পেতে পারে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংবাদমাধ্যম এনএইচকে বুথফেরত জরিপে জানিয়েছে, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে ১৫৩ থেকে ২১৯ আসন পেতে পারে এলডিপি। অন্যদিকে সিডিপি পেতে পারে ১২৮ থেকে ১৯১টি আসন। নিম্নকক্ষের নিয়ন্ত্রণ পেতে হলে যেকোনো দলকে অন্তত ২৩৩ আসনে জয় পেতে হবে। সর্বোচ্চসংখ্যক আসন পাওয়ার পরেও এলডিপিকে অন্য কোনো দলের সঙ্গে জোট গঠনের প্রয়োজন হবে। এর আগে তারা কোমেইতো পার্টির সঙ্গে জোট গঠন করেছিল।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিম্নকক্ষের ৪৬৫টি আসনের মধ্যে এলডিপির ছিল ২৪৭টি আসন এবং জোটের শরিক কোমেইতোর দখলে ছিল ৩২টি আসন। কোমেইতো এবার আগের তুলনায় পিছিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল সর্বশেষ সংসদে ৯৮টি আসন পেয়েছিল, তারা এবার আরো ভোটার টানার চেষ্টা করছে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি</span></span></span></span></span></p>