<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে পদত্যাগ করার আহবান জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন তাঁর রাজনৈতিক দল লিবারেল পার্টির ২৪ জন আইনপ্রণেতা। আগামী ২৮ অক্টোবরের মধ্যে তাঁকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে সেই চিঠিতে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তবে বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ট্রুডো পদত্যাগ না করলে দলগতভাবে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে ব্যাপারে চিঠিতে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গত বুধবার রাজধানী অটোয়ায় কানাডার সরকারদলীয় এমপিদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক ছিল। ট্রুডো বা তাঁর নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার কোনো সদস্য সেখানে ছিলেন না। বৈঠকে অন্তত ২০ জন এমপি ট্রুডোকে পদত্যাগের আহবান জানিয়েছেন। অনেক আইনপ্রণেতা অবশ্য সেই দাবির বিরোধিতা করেও বক্তব্য দিয়েছেন। বৈঠকে মোট ১৫৩ জন এমপি উপস্থিত ছিলেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপে বলা হচ্ছে, দেশে জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে ট্রুডোর। অন্যদিকে লিবারেল পার্টির প্রতিপক্ষ কনজারভেটিভ পার্টির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। জনপ্রিয়তার বিচারে সম্প্রতি লিবারেল পার্টির থেকে ২০ পয়েন্ট এগিয়ে গেছে কনজারভেটিভ পার্টি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আগামী ২০২৫ সালে পার্লামেন্ট নির্বাচন হবে কানাডায়। দলের শীর্ষ নেতা হিসেবে সেই নির্বাচনে লিবারেল পার্টিকে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ট্রুডোর। কিন্তু ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তায় ধস নামায় সামনের নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বের ওপর ভরসা রাখতে পারছেন না দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রুডোকে সরিয়ে দিলেও সমস্যার সমাধান হয়তো হবে না। আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে জিতিয়ে আনার মতো নেতা লিবারেল পার্টিতে দেখা যাচ্ছে না। সেই হিসেবে ট্রুডোর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী তৈরি হয়নি দলটিতে। সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান</span></span></span></span></span></p>