<p>খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে এবার ভালো ফলাফল নিয়ে এইচএসসি পাস করেছি। ২০২২ সালে এসএসসিতে জিপিএ ৫ পাওয়ার পর আমার স্বপ্ন ছিল ভালো একটি কলেজে ভর্তি হওয়া।</p> <p>আমার বাবা একজন কৃষক এবং তিনি আমাদের ছয় সদস্যের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে আমার পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল।</p> <p>এমন সময় বসুন্ধরা গ্রুপ আমাকে এককালীন ২৫,০০০ টাকা এবং প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ বৃত্তি প্রদান শুরু করে। তাদের এই সহায়তা আমার খুলনায় থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পুরোপুরি সহায়ক হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় স্বপ্নের পথ ধরে এগিয়ে চলছি। তাদের প্রতি আমি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।-ইরানী আফরিন রজনী</p> <p>প্রসঙ্গত, দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও অনেক শিক্ষার্থী পড়ালেখায় অসামান্য সফলতা অর্জন করেছেন। বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতায় ২০২২ সালে সফলতার সঙ্গে এসএসসি পাস করা শতাধিক শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার পথ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। দেশের বৃহত্তম শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই খবরগুলো দেখে তাদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।</p>