<p>বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রমে ব্যস্ত রয়েছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কয়েক দিন ধরেই বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন তিনি। আজ তার ত্রাণ কার্যক্রম দেখতে যান জাতীয় দলেন ক্রিকেটার মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদ।</p> <p>বিষয়টি ফেসবুকে নিজেই জানিয়েছেন শায়েখ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মাহমুদ উল্লাহর সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘আজ আমাদের ত্রাণ কার্যক্রম দেখতে এসেছিলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদ।’ ব্যাপক ত্রাণ কার্যক্রম দেখে তিনি একে আল্লাহর রহমত ও সব শ্রেণি-পেশার মানুষের আস্থার বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেন।</p> <p>আলেমদের নেতৃত্বাধীন বা ইসলামী ধারার সেবা সংস্থাগুলোর ভেতর ত্রাণ তপরতায় সবার শীর্ষে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। অতীতের মতো এবারও বন্যা প্লাবিত অঞ্চলে সংস্থাটির কার্যক্রম সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="হাঁটু দিয়ে নারীর জন্য সিঁড়ি বানানো সেই ‘সুপার হিরোর’ পরিচয় মিলল" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/28/1724848381-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>হাঁটু দিয়ে নারীর জন্য সিঁড়ি বানানো সেই ‘সুপার হিরোর’ পরিচয় মিলল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/08/28/1419719" target="_blank"> </a></div> </div> <p>তারা মূলত তিন স্তরবিশিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রথমে তারা প্লাবিত অঞ্চলে হালকা শুকনা খাবার বিতরণ করেছে, যা শেষ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় স্তরে ভারী খাবার (যা রান্না করে খেতে হয়) বিতরণ করেছে, যা এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। </p> <p>এর আগে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা শুরু হওয়ার পর আমরা অতি দ্রুত দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবী ও কর্মীরা বন্যা প্লাবিত অঞ্চলের দুর্গম এলাকাগুলো পর্যন্ত ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মৃত্যুর আগে সাংবাদিক রাহানুমার দুই স্ট্যাটাস, যা লিখে গেছেন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/28/1724840073-3515677305470cf338711821a36cddad.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মৃত্যুর আগে সাংবাদিক রাহানুমার দুই স্ট্যাটাস, যা লিখে গেছেন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2024/08/28/1419679" target="_blank"> </a></div> </div> <p>তিনি বলেন, ‘এরই মধ্যে আমরা ২০ হাজার পরিবারকে শুকনা খাবার বিতরণ করেছি। দ্বিতীয় ধাপে ৭০ হাজার পরিবারের মধ্যে ভারী খাবার বিতরণ করছি। পানি শুকানোর পর আরো ৭০ হাজার পরিবারকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। বন্যার পানিতে যাদের ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে—এমন পাঁচ হাজার পরিবারকে চার বান্ডেল টিন ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।’</p>