<p>রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) সামনের সড়কে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে দেখা করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ। </p> <p>বুধবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তিনি পঙ্গু হাসপাতালের সামনে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন। তবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে তিনি কোনো সমাধানে আসতে পারেননি। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ফারুকীর কাছে যে প্রত্যাশা তমা মির্জার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/13/1731505929-58ac9fd3a5073d8d42b571652a78f2ab.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ফারুকীর কাছে যে প্রত্যাশা তমা মির্জার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2024/11/13/1446254" target="_blank"> </a></div> </div> <p>স্নিগ্ধ আন্দোলনকারীদের প্রথমে জুলাই ফাউন্ডেশন কিভাবে কাজ করে তা জানাতে চেষ্টা করেন। পরে বলেন, ‘আপনারা আন্দোলন করছেন, যতক্ষণ দরকার, আমি থাকব।’</p> <p>আন্দোলনকারীরা তখন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ঘটনাস্থলে আসতে বলেন। উত্তরে স্নিগ্ধ বলেন, ‘আমি শহীদ পরিবার থেকে আপনাদের কাছে এসেছি। এর চেয়ে কি উপদেষ্টারা বড় হয়ে গেল।’ এ সময় আন্দোলনকারীরা বারবার বলতে থাকেন, উপদেষ্টাদের এখানে আসতে হবে।</p> <p>পরে স্নিগ্ধ আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেন। তবে আন্দোলনকারীরা স্নিগ্ধর কথা না শুনে স্লোগান দিতে থাকেন, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ।’ </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভারতে কিভাবে কেটেছে শেখ হাসিনার ১০০ দিন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/13/1731490730-de2d631cf64ae96008bc39b9fe6bc5f9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভারতে কিভাবে কেটেছে শেখ হাসিনার ১০০ দিন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/11/13/1446164" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এর আগে দুপুর ১২টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে আহতদের পঙ্গু হাসপাতালে দেখতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তার সঙ্গে ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সহযোগিতায় অন্য গাড়িতে করে হাসপাতাল ছাড়েন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ হাইকমিশনার।</p> <p>স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলে যাওয়ার পর সরকারি তহবিল থেকে অনুদানের টাকা ও সুচিকিৎসার দাবিতে আগারগাঁও থেকে শ্যামলীমুখী সড়ক বন্ধ করে হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ-সমাবেশ করে আহতরা। তাদের দাবি, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও সমন্বয়কদের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হলেই সড়ক ছাড়বেন তারা। না হলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।</p>