<p style="text-align:justify">গাজীপুরের টঙ্গীপূর্ব থানাধীন কেরানীরটেক বস্তিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ, মাদকদ্রব্য ও দেশীয় অস্ত্রসহ ৭৪ জনেক গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রবিবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়। </p> <p style="text-align:justify">সেনাবাহিনীর ৯ পদাতিক ডিভিশন ও ৬ স্বতন্ত্র এডিএ ব্রিগেডের একটি মিশ্র দল, বিজিবি, র‍্যাব ও পুলিশের সমন্বয়ে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন ও টঙ্গী কেরানীরটেক বস্তি ও আবাসিক হোটেলে এ অভিযান চালানো হয়। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="সাত কলেজ নিয়ে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় গঠনে বাধা যেখানে" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/04/1730735969-eeeb9d6d11ebd13e85c54986d340213e.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>সাত কলেজ নিয়ে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় গঠনে বাধা যেখানে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/11/04/1442768" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">আইএসপিআর জানায়, অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, নগদ ২২ লাখ ৮১ হজার ৩০০ টাকা, স্বর্ণালংকার, ছিনতাই করা মোবাইল, অল্পসংখ্যক বিদেশী মুদ্রা জব্দ করা হয়েছে। এ অভিযানে মাদক সংরক্ষণ, বিক্রয়সহ নানা অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ৭৪ জনকে (৫৩ জন পুরুষ এবং ২১ জন নারী) গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের অধিকাংশই অভিযান চলাকালে নেশাগ্রস্ত ছিল। তাদের বিরুদ্ধে থানায় মাদক এবং ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">আইএসপিআর আরো জানায়, গ্রেপ্তারকৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনী কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য টঙ্গী থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">সেনাবাহিনীর এ অভিযানে স্থানীয় জনসাধারণ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। এর ফলে ওই এলাকার আইনশৃংখলা পরিস্থিতির সামগ্রিক উন্নয়ন হবে বলে আশা করা হয়। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃংখলা রক্ষার পাশাপাশি সকল প্রকার অবৈধ কার্যক্রম দমনসহ আইনের শাসন সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর এ ধরনের কঠোর অবস্থান অব্যাহত থাকবে বলে জানায় আইএসপিআর।<br />  </p>