<p style="text-align:justify">অনিয়ম-দুর্নীতি, তদন্ত, বদলিসহ নানা ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগে কক্সবাজার জেলার সাবেক জেল সুপার বজলুর রশিদ আখন্দ ও তার স্ত্রী নাছিমা সুলতানার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে মামলাটি করা হয়। </p> <p style="text-align:justify">দুর্নীতি দমন কমিশন কক্সবাজার সমন্বিত কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ হুমায়ূন বিন আহমদ নিজ কার্যালয়ে মামলাটি করেছেন।</p> <p style="text-align:justify">দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের খবর শুনে প্রথম স্ত্রীর আত্মহত্যা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730114396-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের খবর শুনে প্রথম স্ত্রীর আত্মহত্যা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/28/1440090" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">মামলার এজাহার সূত্র মতে, কক্সবাজার জেলা কারাগারের সাবেক জেল সুপার ও বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার বজলুর রশিদ আখনন্দের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা ও দণ্ডবিধি ১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলাটি (এজাহার) দায়েরের জন্য কমিশন কর্তৃক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তার স্ত্রী নাছিমা সুলতানার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">মামলার এজাহারে বলা হয়, জেল সুপার বজলুর রশিদ আখন্দের স্ত্রী নাহিমা সুলতানা দুর্নীতি দমন কমিশনে হিসাব বিবরণী জমা না দেয়ায় এবং তার স্বামী, বর্তমানে বাধ্যতামূলক অবসরে থাকা কক্সবাজার জেলা কারাগারের সাবেক জেল সুপার মো. বজলুর রশিদ আখন্দ (৫৭) দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ৬১ লাখ ৭৯ হাজার ৪১১ টাকার সম্পদ অসৎ উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজশে তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে অর্জন করে ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধি-১৮৬০-এর ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।</p>