<p style="text-align:justify">খুলনা ফরেস্ট অফিসের উদ্যোগে সুন্দরবনে বাঘ গণনা শেষ হয়েছে। আগামী ৮ অক্টোবর গণনার ফল প্রকাশ করা হবে। এর আগে ২০১৫ ও ২০১৮ সালের পর তৃতীয়বারের মতো ২০২২ সালে সুন্দরবনের বাঘ গণনা শুরু হয়। ১ হাজার ২০০-র বেশি ক্যামেরা ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে এ গণনা শেষ হয়েছে। আগের তুলনায় বাঘের সংখ্যা বেড়েছে বলে আশা করা হচ্ছে।</p> <p style="text-align:justify">বাংলাদেশ পরিবেশ উন্নয়ন বেস্টের প্রধান নির্বাহী পরিচালক মো. মাকসুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা এখন অপেক্ষায় আছি কবে ফলটা পাব। আশা করি, এবার বাঘ বাড়বে। বাঘ সুন্দরবনসহ প্রকৃতিকে রক্ষা করছে।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="‘পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন নেতৃত্বের সংকট’" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/04/1728045408-5ffb0b1f6b44ef837b0a669d618ee362.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>‘পাকিস্তান ক্রিকেটে এখন নেতৃত্বের সংকট’</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/sport/2024/10/04/1431781" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">তিনি আরো বলেন, ‘সচেতনতার কারণেই বাড়ছে বাঘের সংখ্যা। তবে তিন বছর অন্তর কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বাঘ গণনা না করে এই টাকা দিয়ে উপকূলীয় মানুষের উন্নয়নে কাজ করলে আরো উপকৃত হবে।’</p> <p style="text-align:justify">সুন্দরবন পশ্চিম বনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, ‘এর আগে বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বাঘ জরিপ হলেও এ বছর দেশীয় প্রযুক্তি ও দেশের অর্থায়নে খুলনার চারটি রেঞ্জেই ক্যামেরার ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। এ ছাড়া ঝড়, বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে বাঘকে রক্ষার জন্য বাঘের কেল্লা নির্মাণ করা হচ্ছে সুন্দরবনে। ২০১৫ সালের বাঘশুমারি অনুযায়ী, সুন্দরবনে বাঘ ছিল ১০৬টি। আর ২০১৮ সালের শুমারিতে ছিল ১১৪টি।</p>