<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দিনের শীতল হাওয়া আর রাতের শিশির জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। এরই মধ্যে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লেপ-তোশক তৈরির কারিগররা।  </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">উপজেলা সদরের কারিগর রকি উদ্দীন জানান, সবেমাত্র শীত শুরু হয়েছে। প্রতিদিন চার-পাঁচটি করে অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিদিন তারা ছোট-বড় মিলে সাত থেকে আটটি  লেপ-তোশক বানাতে পারে। মজুরি হিসেবে পান ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, তবে লেপ-তোশকের সাইজ অনুসারে প্রতিদিন এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত রোজগার হয়।  কার্পাস তুলা দাম বেশি হওয়ায় অনেকে গার্মেন্টসের তুলা দিয়ে লেপ তৈরি করে থাকেন। বাজারে কম্বলের তুলনায় লেপের দাম কম থাকায় এর চাহিদাও বেশি থাকে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দোকান মালিক লিটন মিয়া বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমার দোকানে একজন কারিগর ও আমার বাবা দুজনে মিলে কাজ শুরু করেছেন। এখন চার-পাঁচটি করে হলেও খুব দ্রুত কাজ বেড়ে যাবে। তখন প্রতিদিন ১৮-২০টি করে লেপ-তোশকের অর্ডার পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার কাপড় ও তুলার দাম বেশি।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>